Bengali SerialHoop Plus

Soumitrisha Kundu: ‘মিঠাই’ শেষের আগেই পেলেন বড় শিক্ষা, পোস্ট করে কাকে খোঁচা দিলেন সৌমিতৃষা!

ভেঙে গিয়েছে মোদক পরিবারের গৃহকোণ মনোহরা। ইতিমধ্যেই জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক ‘মিঠাই’-এর সেট ভেঙে দেওয়ার ছবি ও ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল। মন খারাপ মিঠাই-এর অনুরাগীদের। ধারাবাহিকের প্রযোজক রাজেন্দ্র প্রসাদ দাস (Rajendra Prashad Das)-এরও মন ভালো নেই। কিন্তু ‘মিঠাই’ সৌমিতৃষা কুন্ডু (Soumitrisha Kundu) মেনে নিয়েছেন, জায়গা ছেড়ে দিতে হবে নতুনদের। তবে মন খারাপ অবশ্য তাতে কমছে না কারও। উপরন্তু ‘মিঠাই’-এর শেষ লগ্নে পিঠের ব্যথায় কাবু হয়ে চিকিৎসকের পরামর্শে বাড়িতেই বিশ্রামে রয়েছেন সৌমিতৃষা। তবে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা বন্ধ হয়নি। এদিন সৌমিতৃষার একটি তাৎপর্যপূর্ণ পোস্ট তুলে দিয়েছে বহু প্রশ্ন।

সৌমিতৃষা লিখেছেন, সেই মানুষদের জন্য নিজেকে উজাড় করে দেওয়া উচিত নয় যাঁরা কখনও উপকার করবে না। চলতি বছরে এটাই তাঁর সবচেয়ে বড় শিক্ষা বলে লিখেছেন সৌমিতৃষা। গত আড়াই বছর ধরে টিম ‘মিঠাই’-এর সাথে কাজ করছেন তিনি। তবে আদৃত রায় (Adrit Ray) ও কৌশাম্বী চক্রবর্তী (Kaushambi Chakraborty)-র সাথে সম্পর্কের অবনতি ছাড়া আর কোনো সমস্যাই শোনা যায়নি। তাহলে ‘মিঠাই’-এর যাত্রাপথের শেষ বাঁকে কেন এমন কথা লিখলেন সৌমিতৃষা, তা এখনও জানা যায়নি। বারো দিনের কর্মবিরতি নিয়েছেন সৌমিতৃষা। পিঠের ব্যথা সত্ত্বেও কাজ চালিয়ে যাচ্ছিলেন তিনি। কিন্তু দাঁড়িয়ে কাজ করার ফলে তা আরও বেড়ে যায়। ফলে শুটিং থেকে দ্রুত বাড়ি ফিরে আসতে হয়েছিল সৌমিতৃষাকে।

এরপর চিকিৎসকের কাছে গেলে সৌমিতৃষা জানতে পারেন, তাঁর শরীরে ক্যালসিয়ামের যথেষ্ট অভাব হয়েছে যা তাঁর কোমরে ও পিঠের ব্যথার কারণ। ফলে সৌমিতৃষাকে বিছানা থেকে উঠতে বারণ করা হয়েছে। চলছে তাঁর ফিজিওথেরাপিও। তবে কোমরে কোনো চিড় ধরেনি।

জুনের দ্বিতীয় সপ্তাহে আবারও ‘মিঠাই’-এর শুটিং ফ্লোরে ফিরবেন সৌমিতৃষা। বর্তমানে ভারতলক্ষ্মী স্টুডিওর অন্য একটি ফ্লোরে চলছে ‘মিঠাই’-এর শুটিং।

whatsapp logo