whatsapp channel

Vastu: বাড়িতে ঘন ঘন পায়রার আনাগোনা কীসের ইঙ্গিত? আগে থাকতে সতর্ক হন

সংসার এবং বাড়ির মধ্যে এবং আশেপাশে থাকা সজীব এবং জড় সব বস্তুরই কোনো না কোনো প্রভাব রয়েছে মানুষের জীবনে। প্রতিটি জিনিসই সংসার এবং সেই সংসারের মানুষদের উপরে ইতি বা নেতিবাচক…

Nirajana Nag

Nirajana Nag

সংসার এবং বাড়ির মধ্যে এবং আশেপাশে থাকা সজীব এবং জড় সব বস্তুরই কোনো না কোনো প্রভাব রয়েছে মানুষের জীবনে। প্রতিটি জিনিসই সংসার এবং সেই সংসারের মানুষদের উপরে ইতি বা নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। এই সবকিছুই বিস্তারিত ভাবে বর্ণিত রয়েছে বাস্তুশাস্ত্রে (Vastu)। এমনকি বেশ কিছু প্রাণী সম্পর্কেও বাস্তুশাস্ত্রে বিশেষ কিছু তথ্য দেওয়া রয়েছে। কোন প্রাণীর বাড়িতে আগমন শুভ, আর কোন প্রাণীকে অশুভ বলে মানা হয় সবটাই উল্লিখিত রয়েছে বাস্তুশাস্ত্রে।

বাড়িতে সাধারণত যেসব পশুপাখি আসে তার মধ্যে অন্যতম হল পায়রা (Pigeon)। বাড়িতে অনেক সময়ই আসা যাওয়া লেগে থাকে পায়রার। আবার অনেক বাড়িতে রীতিমতো বাসা বানিয়ে ফেলে এই পাখি। কিন্তু বাস্তু অনুযায়ী, এই পাখি বাড়িতে আনাগোনা ভালো নাকি খারাপ? জানলে অবাক হবেন, বিশেষজ্ঞরা বলেন যে বাড়িতে পায়রার পালক রাখলে আর্থিক অবস্থার উন্নতি হয়, ঋণমুক্তি হয়। পায়রার পালক বাড়িতে ইতিবাচক শক্তিকে ডেকে আনে বলে মত বিশেষজ্ঞদের।

Vastu: বাড়িতে ঘন ঘন পায়রার আনাগোনা কীসের ইঙ্গিত? আগে থাকতে সতর্ক হন

পণ্ডিতরা বলেন, পায়রার পালক বাড়িতে রাখলে অর্থ প্রাচুর্য আসে। কেউ দীর্ঘদিন ধরে ঋণে জর্জরিত হয়ে থাকলে পায়রার পালক বাড়ির বিভিন্ন কোণায় রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়। বাস্তুবিদদের মতে, বসার ঘরের দক্ষিণ কোণ, শোওয়ার ঘরের পূর্ব কোণ এবং বসার ঘরের উত্তর কোণে রাখতে হবে। তবে পালক গুলি এমন জায়গায় রাখতে হবে যেখানে কারোর নজর পড়া সম্ভব নয়।

অনেক বাড়িতে পায়রা এসে ডিম পাড়ে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এটি ইঙ্গিত দেয় যে পরিবারে কোনো সুখবর আসতে পারে। আরো বলা হয়, সাদা কিংবা লাল কাপড়ে পায়রার পালক বেঁধে ধ্যানে মগ্ন হলে সংসারে সৌভাগ্য আসে, দেবী লক্ষ্মী তুষ্ট হন। ব্যবসায় মন্দা চললে হলুদ কাপড়ে পায়রার পালক রেখে হলুদ মাখিয়ে রেখে দিতে হবে। এতে আর্থিক সঙ্কট দূর হয়ে ব্যবসায় লাভ হবে।

Disclaimer: বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ এবং মতামতের ভিত্তিতে লেখা হয়েছে প্রতিবেদনটি। ব্যক্তিবিশেষে এর ফল হতে পারে ভিন্ন।

whatsapp logo
Nirajana Nag
Nirajana Nag

আমি নীরাজনা নাগ। HoopHaap-এর একজন সাংবাদিক। বিগত চার বছর ধরে এই পেশার সঙ্গে যুক্ত রয়েছি। নিজের লেখার মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাঠকদের কাছে পৌঁছে দিতে চাই