পড়াশোনার নাম করে শরীরের খেলা শিক্ষিকার সঙ্গে, ভুলেও বাচ্চাদের সামনে দেখবেন না এই সিরিজ
লকডাউন যেন সবদিক থেকে বদলে দিয়েছে সাধারণ মানুষের জীবনধারা। সেই সঙ্গে বদলে গেছে সাধারণ মানুষের বিনোদনের স্বাদও। এখন হলে গিয়ে সিনেমা দেখার থেকে এখন ঘরের কোণে বিনোদন মশগুল হতে পছন্দ করেন দর্শকরা। তাই বিনোদন জগৎকে মোবাইলের ভেতর বন্দি করতেই উদ্ভাবন হয় ওয়েব সিরিজের। বর্তমানে ভারতে ওয়েব সিরিজের জনপ্রিয়তা ভারতেও তুঙ্গে। এইসব সিরিজে নানারকমের কন্টেন্ট হলেও এখন যৌনতায় ভরপুর ওয়েব সিরিজের চাহিদা অনেকটাই বেশি।
বর্তমানে অনেক প্ল্যাটফর্মেই উষ্ণ ও সাহসী দৃশ্যে ভরপুর ওয়েব সিরিজের চাহিদা এখন বেশ ভালো। এককথায় নিষিদ্ধতা নিয়ে মানুষের চাহিদা এখন তুঙ্গে। আর সমস্ত ওটিটি প্লাটফর্মের মধ্যে বেশকিছু এমন প্লাটফর্ম রয়েছে, যেখানে আপনারা বিভিন্ন বোল্ড ওয়েব সিরিজ দেখতে পান। নানারকম উষ্ণ ও সাহসী দৃশ্যে ভরপুর কন্টেন্ট তৈরি করে ‘উল্লু’, ‘কোকু’, ‘ভুভি’, ‘হান্টার্স’ এইসমস্ত ওটিটি প্ল্যাটফর্ম এখন জনপ্রিয়তার শিখরে রয়েছে।
সম্প্রতি ‘হান্টার্স’ ওটিটি প্ল্যাটফর্মে মুক্তি পেয়েছে ‘ইয়েস ম্যাম’ সিরিজটি। আর আগের দুটি সিজনে মতোই এই সিজনে খোলামেলা দৃশ্যে সাবলীল অভিনয় করে নজর কেড়েছেন অভিনেত্রীরা। গৃহস্থালির মাঝেও শারীরিক খিদে, রাগ, অভিমান এসব অনুসরণ করে তৈরি হয়েছে এই সিরিজের গল্প। যেখানে দেখা যায় যে এক ব্যক্তির সন্তান দিন দিন পড়াশুনা থেকে আগ্রহ হারিয়ে ফেলছে। আর সেই কারণেই স্ত্রীয়ের সঙ্গে আলোচনা করে ওই তরুনের জন্য এক গৃহশিক্ষিকার ব্যবস্থা করেন ওই ব্যক্তি। ওই গৃহশিক্ষিকাকে দেখেই ওই তরুনের শারীরিক সংকোচন ও প্রসারণ অনুভূত হয়। শিক্ষিকাকর নিয়েই রাতে রঙিন স্বপ্ন দেখতে শুরু করে সে। এদিকে শিক্ষিকার ফুটন্ত যৌবনে গা ভাসাতে উঠেপড়ে লাগে তার বাবাও। একদিন ওই তরুণ দেখে যে তার বাবাকে দেখে ফেলে তার শিক্ষিকার সঙ্গে কুকর্মে লিপ্ত হতে। আর তাতেই তার মন ভাঙে। এভাবেই সিরিজে ক্লাইম্যাক্স আসে।
এই সিরিজটি সাহসী দৃশ্যে পরিপূর্ন। একদিকে যেমন শিক্ষিকার সঙ্গে বেডরুমে নিষিদ্ধ রোমান্সে লিপ্ত হতে দেখা গেছে এক ব্যক্তিকে। অন্যদিকে ওই তরুনের স্বপ্নে তার শিক্ষিকা তার বিছানায় আসে এবং কুকর্ম করে। এই সিরিজে দেখা গেছে কমলিকা চন্দা, ভারতী ঝাঁ এবং অন্দ্রেয়া বিল কে। ‘হান্টার্স’ এপ্লিকেশনের সাবস্ক্রিপশন থাকলেই আপনি দেখতে পাবেন এই সিরিজটি।