whatsapp channel

Padmapalash Halder: সারেগামাপা জিতেও শান্তি নেই, পদ্মপলাশের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ স্ত্রী রুনুর

বাংলা টেলিভিশনের সবথেকে বড় গানের রিয়েলিটি শো 'সারেগামাপা'। রাজ্যের যেকোনো কোণার যেকোনো উদীয়মান সঙ্গীতশিল্পী এই শোয়ের বিজেতা হওয়ার স্বপ্ন দেখেন। আর এই শোয়ে নিজের সুরের মূর্ছনায় দর্শক ও বিচারকদের মুগ্ধ…

Debaprasad Mukherjee

Debaprasad Mukherjee

বাংলা টেলিভিশনের সবথেকে বড় গানের রিয়েলিটি শো ‘সারেগামাপা’। রাজ্যের যেকোনো কোণার যেকোনো উদীয়মান সঙ্গীতশিল্পী এই শোয়ের বিজেতা হওয়ার স্বপ্ন দেখেন। আর এই শোয়ে নিজের সুরের মূর্ছনায় দর্শক ও বিচারকদের মুগ্ধ করে গত সিজনে চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন লক্ষ্মীকান্তপুরের পদ্মপলাশ হালদার (Padmapalash Halder)। আরেক গায়িকা অস্মিতা করের সঙ্গে যুগ্মভাবে তিনি চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন এই সিজনে। তবে এ তো গেল তার কেরিয়ারের সফলতা, জীবনের আরো অন্যান্য পর্যায়ে কতটা সফল তিনি? ব্যাক্তিগত জীবনে স্বামী হিসেবেই বা কেমন এই গায়ক? এবার নিজেই নিজেকে বুঝিয়ে দিলেন এই গায়ক।

জি-বাংলার জনপ্রিয় রিয়েলিটি শো হল ‘দিদি নং-১’। মূলত মহিলাদের নিয়ে এই অনুষ্ঠান হলেও অনেক পুরুষকেও নিজেদের গল্প বলতে শোনা গেছে এই শোয়ের মঞ্চে। অভিনেত্রী রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Rachana Banerjee) সঞ্চালনায় বিগত এক দশকের বেশি সময় ধরে দর্শকদের পছন্দের শোয়ের তালিকায় জায়গা পেয়েছে ‘দিদি নং-১’। আর এবার এই শোয়ের মঞ্চেই হাজির হলেন ‘সারেগামাপা’ চ্যাম্পিয়ন পদ্মপলাশ হালদার। যদিও তিনি একা ছিলেন না এই মঞ্চে, সঙ্গে ছিলেন তার অর্ধাঙ্গিনী রুনু হালদার। আর এখানেই ফাঁস হয়ে গেল গায়কের হাঁড়ির খবর। কি এমন বললেন তারা? দেখুন সবিস্তারে।

রবিবার এই জুটি হাজির ছিলেন ‘দিদি নং-১’-এর মঞ্চে। আর এই এপিসোডের একটি ছোট্ট ভিডিও ক্লিপ প্রকাশ করা হয়েছে জি-বাংলার অফিসিয়াল ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডেল থেকে। আর এই ভিডিওর শুরুতেই রুনু দেবীকে দেখা যাচ্ছে স্বামীর চরিত্রায়ণ বর্ণনা করতে। আর শুরুতেই তিনি অভিযোগের সুরে বলেন, ‘প্রচণ্ড খিটখিটে… একটা রান্না করে নিয়ে গেলাম, সেটা কেমন হয়েছে বলবে না’। তবে এটা শুনে চুপ থাকেননি পদ্মপলাশ। সাথে সাথে তার মুখে ফুটল জবাবের ফুলঝুরি। গায়ক হলেন, ‘ও একবার একটা কাতলা মাছের ভাপা তৈরি করেছিল। ওটা খেয়ে রান্নাটার প্রতি শ্রদ্ধা চলে গেছে’। আর এসব শুনে হাসিতে ফেটে পড়েন রচনা থেকে দর্শক সকলেই।

প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগেই ‘সারেগামাপা’-র গ্র্যান্ড-ফিনালে অনুষ্ঠিত হয়। এই মঞ্চে সেদিন ছিল চাঁদের হাট। আর এই ফিনালে এপিসোডে গণেশ বন্দনা গেয়ে সেরার সেরা হয়ে ওঠার শিরোপা পান পদ্মপলাশ হালদার। অস্মিতা করের সঙ্গে যুগ্মভাবে চ্যাম্পিয়ন হন তিনি। তবে তাকে ঘিরে সোশ্যাল মিডিয়ায় বিতর্ক হয়েছিল বিস্তর। অনেকেই তাকে চ্যাম্পিয়ন হিসেবে দেখতে চাননি।

whatsapp logo
Debaprasad Mukherjee
Debaprasad Mukherjee

Hoophaap-এর সম্পাদক দেবপ্রসাদ বিগত কয়েক বছর যাবৎ সাংবাদিকতার সঙ্গে যুক্ত। ডিজিটাল মিডিয়ার হাত ধরেই সাংবাদিকতায় হাতেখড়ি। রাজনীতি, বিনোদন, খেলাধুলা, লাইফস্টাইল, প্রযুক্তি প্রভৃতি সব ধরণের খবরের উপস্থাপনার কাজে যথেষ্ট সাবলীল। নিউজ ডেস্ক ছাড়াও রয়েছে ভিডিও এডিটিং এবং ক্যামেরার পিছনে বিচিত্র অভিজ্ঞতা