whatsapp channel
Hoop PlusTollywood

বাবার কোলে বসে আদরের ‘ভেবলি’, এই খুদেই আজ কাঁপাচ্ছেন টলিউড! চিনতে পারলেন?

সোশ্যাল মিডিয়া (Social Media) এক বিস্তীর্ণ মাধ্যম। এর তল খুঁজে পাওয়া কার্যত অসাধ্য। এখানে সবসময় কিছু না কিছু ভাইরাল হচ্ছে। সম্প্রতি একটি ভাইরাল ছবির দৌলতে আলোচনার কেন্দ্রে উঠে এসেছেন এক জনপ্রিয় তারকা। ছোটবেলার ছবি (Childhood Photo) মানেই সবার কাছে এক টুকরো মধুর স্মৃতি। সোশ্যাল মিডিয়ায় সেইসব স্মৃতি অন্যদের সঙ্গে ভাগ করে নিতে পছন্দ করেন অনেকেই। ব্যতিক্রম নন তারকারাও। পুরনো ছবির অ্যালবাম ঘেঁটে কিছু কিছু মুহূর্ত তাঁরাও অনুরাগীদের সঙ্গে ভাগ করে নেন বইকি। সঙ্গে শেয়ার করেন অজানা অনেক কাহিনি। তাই তারকাদের ছোটবেলা নিয়ে বরাবরই বাড়তি কৌতূহল থাকে আমজনতার।

সোশ্যাল মিডিয়ায় সম্প্রতি এমনি একটি ছবি ভাইরাল হয়েছে, যেটি একজন জনপ্রিয় টলিউড অভিনেত্রীর ছোটবেলার ছবি। বাংলার পাশাপাশি দীর্ঘদিন ধরে বলিউডেও কাজ করছেন তিনি। ছবিতে অভিনেত্রীর সঙ্গে দেখা গিয়েছে তাঁর বাবাকে, যিনি নিজেও ছিলেন একজন সুদক্ষ অভিনেতা। বাবার জন্মদিন উপলক্ষে স্মৃতিচারণ করে ছবিটি শেয়ার করেছেন অভিনেত্রী।

তিনি স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়। জনপ্রিয় অভিনেতা সন্তু মুখোপাধ্যায়ের কন্যা তিনি। বাবার মতোই অভিনয় জগতের দিকে পা বাড়ান মেয়েও। প্রত্যেক বাবা মেয়ের মতো সন্তু মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গেও সম্পর্কটা খুব মিষ্টি ছিল স্বস্তিকার। বাবার জন্মদিন উপলক্ষে তাই সোশ্যাল মিডিয়ায় ছোটবেলার একটি ছবি শেয়ার করেছেন তিনি। ছবিতে দেখা যাচ্ছে, শার্ট প্যান্ট পরে হাসিমুখে বসে রয়েছেন সন্তু মুখোপাধ্যায়। আর তাঁর কোলের উপর বসে ছোট্ট ‘ভেবলি’। পরনে লাল সাদা ফ্রক, পায়ে জুতো, মোজা। চুলে লাগানো ছোট্ট ক্লিপ। মুচকি হাসি নিয়ে ক্যামেরার দিকে তাকিয়ে স্বস্তিকা।

ছবিটি শেয়ার করে তিনি লিখেছেন, ‘বাবা শুভ জন্মদিন। যেখানেই থাকো পরের জন্মে আমার বাবা হয়েই এসো কিন্তু। তোমার কথা রোজ মনে পড়ে, অবশ্য পড়ার কিছু নেই তুমি আমার মনেই থাকো সর্বক্ষণ। তোমার ফেলে যাওয়া আসবাবপত্তর, তোমার চশমা, বইপত্তর, জামাকাপড় সব যেমন ছিল তেমনি আছে। গুছিয়ে রেখেছি। খালি মনে হয় কখনো যদি ফিরে আসো আর কিছু খুঁজে না পাও, যদি ভাবো তোমায় ভুলে গিয়েছি, তোমার কোনো চিহ্ন নেই আর, ওই ভয়ে সব যত্ন করে আগলে রাখি’।

whatsapp logo

Nirajana Nag

আমি নীরাজনা নাগ। HoopHaap-এর একজন সাংবাদিক। বিগত চার বছর ধরে এই পেশার সঙ্গে যুক্ত রয়েছি। নিজের লেখার মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাঠকদের কাছে পৌঁছে দিতে চাই