whatsapp channel
Hoop Plus

Sudipa Chatterjee: মায়ের ছবি দিয়ে বিষ্ফোরক পোস্ট, মাতৃহারা হলেন সুদীপা

একের পর এক খারাপ খবর টলিপাড়ায়। কিছুদিন আগেই মাতৃহারা হয়েছেন অভিনেত্রী সায়নী ঘোষ। এবার ফের এক বিষ্ফোরক খবর দিলেন সুদীপা চট্টোপাধ্যায় (Sudipa Chatterjee)। নিজের মায়ের ছবি শেয়ার করে মন ভেঙে দেওয়ার মতো খবর শেয়ার করেছেন তিনি। নিজের মাকে হারিয়েছেন সুদীপা। সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁর শেয়ার করা পোস্টে সমবেদনার ঢল নেমেছে নেটিজেনদের।

প্রয়াত হয়েছেন সুদীপা চট্টোপাধ্যায়ের মা দীপালি মুখোপাধ্যায়। সোশ্যাল মিডিয়ায় মায়ের একটি ছবি শেয়ার করেছেন তিনি। তাঁর সামনে অনেকগুলি সাদা ফুলের ছবি। সঙ্গে জুড়ে দিয়েছেন ‘তবু মনে রেখো’ গানটি। ক্যাপশনে গানের লাইন ধার করেই সুদীপা লিখেছেন, “যদি থাকি কাছাকাছি- দেখিতে না পাও, ছায়ার মতন, আছি না আছি…”।

কমেন্ট বক্সে সমবেদনা জানিয়েছেন সুদীপার ইন্ডাস্ট্রির বন্ধুরা সহ অনুরাগীরাও। অভিনেতা জয়জিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় লিখেছেন, ‘সাবধানে থাকিস’। বাচিকশিল্পী লাজবন্তী রায় লিখেছেন, ‘খুব খারাপ খবর রে, যার যায়, সেই জানে এর যন্ত্রণা। তুই শক্ত থাকিস, এই কঠিন সময় টা পার করার শক্তি ঈশ্বর দিন, মাসীমা অমৃতলোকে শান্তিতে থাকুন’। একজন লিখেছেন, ‘এই শোকের কোনো সান্ত্বনা হয় না। মাসিমার আত্মার চিরশান্তি কামনা করি। অমৃতলোকে ভালো থাকুন উনি।’ আরেকজন লিখেছেন, ‘সে কী গো! মাসিমা চলে গেলেন! অনেকবার অসুস্থ হয়েও সুস্থ হয়ে ফিরে এসেছিলেন তাই ভাবতেই পারিনি উনি চলে যাবেন। তোমাকে কী বলবো সুদীপা এই শোকের কোনো সান্ত্বনা নেই গো… মাসিমাকে আমাদের প্রণাম’। কিন্তু একটি কমেন্টের উত্তরে হাতজোড় করা একটি ইমোজি ছাড়া আর কোনো মন্তব্যেরই উত্তর দেননি সুদীপা। তাই তাঁর পোস্টের ইঙ্গিত দেখেই সমবেদনা জানাচ্ছেন সকলে।

গত নভেম্বরেই মায়ের একটি ছবি ফেসবুকে শেয়ার করে আবেগঘন পোস্ট করেছিলেন সুদীপা। ছবিতে দেখা যায়, জানলার পাশে বসে রয়েছেন তাঁর মা। ছবিটি শেয়ার করে সুদীপা লিখেছিলেন, ‘শুভ জন্মদিন মা। আর কি কোনোদিন- এভাবে বসে, তোমার সাথে চা খেতে খেতে পুরোনো দিনের গল্প হবে?’ গত বছর মে মাসে আচমকাই অসুস্থ হয়ে পড়েন তাঁর মা। ম্যাসিভ সেরিব্রাল অ্যাটাক হয় তাঁর। ব্রেন স্ট্রোকে শরীর অসাড় হয়ে গিয়েছিল তাঁর মায়ের। খারাপ খবরটা নিজেই জানিয়েছিলেন সুদীপা। তবে মাকে নিয়ে আর বেশি কিছু বলেননি তিনি।


whatsapp logo

Nirajana Nag

আমি নীরাজনা নাগ। HoopHaap-এর একজন সাংবাদিক। বিগত চার বছর ধরে এই পেশার সঙ্গে যুক্ত রয়েছি। নিজের লেখার মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাঠকদের কাছে পৌঁছে দিতে চাই