whatsapp channel

Ankita Bhattacharya: ‘কমলায় নৃত্য’কে নিজের বলে দাবি, প্রবল নিন্দার মুখে পড়লেন অঙ্কিতা

বাঙালি সঙ্গীত শিল্পীদের মধ্যে ইতিমধ্যেই বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছেন অঙ্কিতা ভট্টাচার্য (Ankita Bhattao)। সারেগামাপা-র মঞ্চে বিজয়ী হওয়ার পর থেকেই সঙ্গীতের কেরিয়ারে তাঁর উত্থান শুরু হয়। তবে 'কমলায় নৃত্য করে' গানটি দেশব্যাপী…

Nirajana Nag

Nirajana Nag

বাঙালি সঙ্গীত শিল্পীদের মধ্যে ইতিমধ্যেই বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছেন অঙ্কিতা ভট্টাচার্য (Ankita Bhattao)। সারেগামাপা-র মঞ্চে বিজয়ী হওয়ার পর থেকেই সঙ্গীতের কেরিয়ারে তাঁর উত্থান শুরু হয়। তবে ‘কমলায় নৃত্য করে’ গানটি দেশব্যাপী খ্যাতি এনে দেয় অঙ্কিতাকে। তাঁর কণ্ঠে এই গানটি এবং মিউজিক ভিডিওটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। রিল ভিডিওতে এক সময় শুধু এই গানটিই শোনা যেত। এখনও অবশ্য জনপ্রিয়তা কমেনি গানটির। কিন্তু হঠাৎ করেই প্রশংসার বদলে তীব্র নিন্দার মুখে পড়লেন অঙ্কিতা।

সম্প্রতি এক শো তে ‘কমলায় নৃত্য করে’ গানটিকে নিজের বলে দাবি করে সমালোচনার মুখে পড়লেন অঙ্কিতা। একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে, যেখানে গানটি নিয়ে কথা বলতে শোনা যায় তাঁকে। অঙ্কিতা বলেন, গানটি দারুণ জনপ্রিয় হয়েছিল। আন্তর্জাতিক ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে ঋতাভরী চক্রবর্তী এই গানটিতে নাচ করেছিলেন। কাতারের বিশ্বকাপ এবং আইপিএলেও এই গান বাজানো হয়েছে। গানটিকে ‘আমার গান’ বলে দাবি করেন অঙ্কিতা। তাঁর এই মন্তব্যের পরেই নেটিজেনদের একাংশ তীব্র আপত্তি প্রকাশ করেন।

বিশেষ করে বাংলাদেশি নেটিজেনরা রীতিমতো ক্ষোভ উগরে দেন। আসলে এই গানটি বাংলাদেশের সিলেটের শাহ আবদুল করিমের গান। একজন লিখেছেন, ‘এটা ওনার হইলো কিভাবে! এটা তো বাংলাদেশের গান। আমরা জন্মের পর থেকে শুনে আসছি’। আরেকজন লিখেছেন, ‘এটা তো আমাদের বাংলাদেশের গান । অনুভূতির সাথে মিশে আছে।খুবই ছোটবেলা থেকে শুনে আসছি । এটা এই মহিলার গান কখন থেকে হয়ে গেলো?’ আরেকজন মন্তব্য করেছেন, ‘আরে এই গানটি আমাদের সিলেটের আঞ্চলিক গান!’ তবে অঙ্কিতার গানের প্রশংসাও করেছেন অনেকেই।

প্রসঙ্গত, বছর কয়েক আগে এই বাউল গানটিকে নতুন ভাবে গেয়ে একটি মিউজিক ভিডিও প্রকাশ করেন অঙ্কিতা। গানটি ভাইরাল হতে সময় লাগেনি। ট্রেন্ডিং স্টেপ মিলিয়ে অনেকেই রিল ভিডিও বানিয়েছিলেন এই গানে। তবে সম্প্রতি বিতর্কের ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করেননি অঙ্কিতা।

whatsapp logo
Nirajana Nag
Nirajana Nag

আমি নীরাজনা নাগ। HoopHaap-এর একজন সাংবাদিক। বিগত চার বছর ধরে এই পেশার সঙ্গে যুক্ত রয়েছি। নিজের লেখার মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাঠকদের কাছে পৌঁছে দিতে চাই