Warning: imagewebp(/usr/local/lsws/www/hoophaap/public_html/wp-content/uploads/2024/03/Bank-salary-hike-720x720.webp): Failed to open stream: Permission denied in /usr/local/lsws/www/hoophaap/public_html/wp-includes/class-wp-image-editor.php on line 592

Warning: imagewebp(/usr/local/lsws/www/hoophaap/public_html/wp-content/uploads/2024/03/Bank-salary-hike-720x720.webp): Failed to open stream: Permission denied in /usr/local/lsws/www/hoophaap/public_html/wp-includes/class-wp-image-editor.php on line 592

Warning: imagewebp(/usr/local/lsws/www/hoophaap/public_html/wp-content/uploads/2024/03/Bank-salary-hike-720x720.webp): Failed to open stream: Permission denied in /usr/local/lsws/www/hoophaap/public_html/wp-includes/class-wp-image-editor.php on line 592
Finance News

এক লাফে বাড়ল বেতন, এক বছরের বকেয়া বর্ধিত বেতনও পাবে ব্যাঙ্ক কর্মীরা

ভোটের আগে আরো এক সুখবরে মুখে হাসি ফুটল দেশবাসীর। এবার বেতন বৃদ্ধি হতে চলেছে ব্যাঙ্ক কর্মীদেরও (Bank Employees)। শোনা যাচ্ছে, রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্ক এবং পুরনো বেশ কিছু বেসরকারি ব্যাঙ্কের কর্মরতদের বেতন ১৭ শতাংশ বাড়তে চলেছে। এই প্রস্তাবে সম্প্রতি ইউনিয়ন ব্যাঙ্কস অ্যাসোসিয়েশন এবং ব্যাঙ্ক কর্মীদের ইউনিয়ন গুলি সই করেছে বলে খবর। জানা যাচ্ছে, ২০২১-২২ অর্থবর্ষ থেকে আগামী পাঁচ বছরের জন্য বেতন বাড়তে চলেছে যা কার্যকর হবে ২০২২ এর ১ লা নভেম্বর থেকে।

এমতাবস্থায় গত বছরের বর্ধিত বকেয়া বেতনও ঢুকবে ব্যাঙ্ক কর্মীদের পকেটে। সাম্প্রতিক বছরগুলিতে ব্যাঙ্কের বেশ ভালোই লাভ হয়েছে। আর তার নেপথ্যে রয়েছে কর্মীদের চেষ্টা এবং পরিশ্রম। তাই ব্যাঙ্ক কর্মীদের কথা ভেবে তাদের বেতন বাড়ানোর দাবি জানানো হয়েছিল। প্রথমে ইউনিয়ন ব্যাঙ্কস অ্যাসোসিয়েশন কর্মীদের ১৫ শতাংশ বেতন বৃদ্ধির প্রস্তাবে সবুজ সংকেত দিয়েছিল। তবে আলোচনার পর তা বেড়ে দাঁড়ায় প্রতি বছরে ১৭ শতাংশ।

উল্লেখ্য, করোনা মহামারির সময়ে গোটা দেশই স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিল। গৃহবন্দি হয়ে পড়েছিলেন প্রতিটা মানুষ। কিন্তু সে সময়েও ঝুঁকি নিয়ে ব্যাঙ্কিং পরিষেবা বজায় রেখেছিলেন কর্মীরা। দেশের অর্থনীতিকে সচল রাখার পাশাপাশি বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পগুলির বাস্তবায়ন সম্ভব হয়েছে ব্যাঙ্ক কর্মীদের জন্য। এই আবহে তাদের বেতন বৃদ্ধি করা উচিত বলেই দাবি জানিয়েছিল ইউনিয়নগুলি। এই দাবির পাশাপাশি প্রতি সপ্তাহে দুদিন করে ছুটির দাবিও জানানো হয়েছিল।

ব্যাঙ্ক কর্মীদের ইউনিয়নগুলির তরফে জানানো হয়েছিল, ছুটির প্রস্তাব না মানা হলে বেতন বৃদ্ধির মউ চুক্তি সাক্ষর করবে না তারা। তবে শেষমেশ ডিসেম্বর মাসে সাক্ষর হয় মউ এবং চূড়ান্ত সই এর জন্য বেঁধে দেওয়া হয়েছিল ১৮০ দিনের সময়সীমা। বর্তমানে মাসে দুটি সপ্তাহে অর্থাৎ দ্বিতীয় এবং চতুর্থ শনিবার বন্ধ থাকে ব্যাঙ্ক। তবে প্রতি সপ্তাহে দুটি করে ছুটির প্রস্তাবে এখনও পর্যন্ত সায় দেয়নি কেন্দ্রীয় সরকার।

Related Articles