whatsapp channel

বুকে গুলি খেয়ে লুটিয়ে পড়লেন নিখিল, আনন্দের মাঝেই শোকের ছায়া ‘কৃষ্ণকলি’ পরিবারে

সদ্য ১০০০ পর্ব পার করলো কৃষ্ণকলি ধারাবাহিক। লক ডাউন ওঠার পরের দিকেই কৃষ্ণকলি সেটে আনন্দ উৎসব। কেক মিষ্টি দিয়ে হাজার পর্ব সেলিব্রেট করেন শিল্পীরা। এমনকি লাইভে এসে শ্যামা জানিয়েও দেয়…

Avatar

HoopHaap Digital Media

সদ্য ১০০০ পর্ব পার করলো কৃষ্ণকলি ধারাবাহিক। লক ডাউন ওঠার পরের দিকেই কৃষ্ণকলি সেটে আনন্দ উৎসব। কেক মিষ্টি দিয়ে হাজার পর্ব সেলিব্রেট করেন শিল্পীরা। এমনকি লাইভে এসে শ্যামা জানিয়েও দেয় যে এবার তার নাতি পুতি চাই। এর থেকেই বোঝা যাচ্ছে, এক্ষুনি এক্ষুনি শেষ হবে না এই ধারাবাহিক। বরং আরও কিছু মাস কিংবা বছর চলতে থাকবে।

গল্পের ভাঁজে বিদাই নিয়েছেন নিখিলের বাবা অর্থাৎ সুস্বাদু কোম্পানির মালিক। সমস্ত দ্বায়িত্ব এখন নিখিল আর তার বড়দা মিলে একাই সামলাচ্ছে। এরই মধ্যে উপস্থিত হয় খুনী অশোক সন্যাসীর বেশ ধরে, আসার পরেই মারা যান বাড়ির মালিক, এমনকি নিখিল ও শ্যামা খুঁজে পায় ওদের হারিয়ে যাওয়া ছেলেকে। এদিকে ওই ছেলের সঙ্গে বিশেষ সখ্যতা তৈরি হয় খুনী আসামি অশোকের। সব মিলিয়ে গল্প একদম জমজমাট।

এরই মধ্যে হয়ে গেল কৃষ্ণকলি ধারাবাহিকের মহাপর্ব। টানা এক ঘণ্টার একটা পর্ব দেখানো হয়, যেখানে শ্যামা সঙ্গীত জগতের শ্রেষ্ঠ পুরস্কার পাচ্ছে। মঞ্চে গোটা পরিবার নিয়ে হাজির শ্যামা। বাড়ির আবদারে গান ধরতে বললে, নিখিলের সঙ্গে গলা মিলিয়ে গান শুরু করে শ্যামা। অমনি কোনো অজ্ঞাত ব্যাক্তি দুর থেকে গুলি করে। ওই গুলি সোজা এসে নিখিলের বুকে লাগে। স্টেজে লুটিয়ে যায় নিখিল।

প্রশ্ন হল খুনী কে? এই ভেক ধারী অশোক নয় তো? কিংবা ওদেরই ছেলে শিবা? বা মুন্নির মা? ব্যাপারটা বড্ড গোলমেলে। সন্দেহের তালিকায় থাকছে রাধারাণীর মাও। গল্প ক্রমশ প্রকাশ্য। প্রতিটা ছত্রে ছত্রে থাকছে উত্তেজনা ও নতুন মোড়। যদিও বেশিরভাগ দর্শকরা বলতে চাইছে একই সিরিয়ালে কতবার মারবেন আর কতবার বাঁচাবেন? উত্তর এই ধারাবাহিকই দেবে।

whatsapp logo
Avatar
HoopHaap Digital Media