whatsapp channel

প্রতিদিন বাড়ছে শিশু মৃত্যুর হার, বাড়ির খুদে সদস্যের জ্বর হলে যা করবেন

গত বছর ধরেই মারণ ভাইরাসের রমরমার জন্য শিশুরা প্রায় ঘরবন্দী। বাড়ি থেকে বেরোনোর কোনো উপায় নেই। এমন অবস্থায় রাজ্যে দেখা দিল আরও এক বিপদ। এক অজানা জ্বরের দেখা মিললো রাজ্যে।…

Avatar

HoopHaap Digital Media

গত বছর ধরেই মারণ ভাইরাসের রমরমার জন্য শিশুরা প্রায় ঘরবন্দী। বাড়ি থেকে বেরোনোর কোনো উপায় নেই। এমন অবস্থায় রাজ্যে দেখা দিল আরও এক বিপদ। এক অজানা জ্বরের দেখা মিললো রাজ্যে।

এক অজানা জ্বরের কবলে পরছে অনেক শিশু। করোনার পাশাপাশি এবার এই জ্বর নিয়েও বেশ দুশ্চিন্তায় আছে রাজ্যবাসী। এই বিষয়ে রাজ্য স্বাস্থ্যদপ্তর এক নির্দেশিকা জারি করে।

যে সকল শিশুর বয়স ১৬ বছর কিংবা তার কম তাদের ক্ষেত্রে নিতে হবে কড়া সতর্কতা। শিশুর জ্বর, কাশি, বমি, ডায়রিয়া, হাত-পা ব্যথা, শ্বাসকষ্ট, ইত্যাদি দেখা দিলে সাথে সাথে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।

এছাড়া যে সকল শিশুর মধ্যে হৃদযন্ত্রের সমস্যা, স্নায়ুরোগের সমস্যা আছে তাদেরও বিশেষ যত্নের প্রয়োজন। এই সময় বাবা-মায়েদের কিছু কিছু বিষয়ে বিশেষভাবে নজর রাখতে হবে। যেমন –

১. হাতের কাছে পালস অক্সিমিটার রাখা।

২. বার বার বাচ্চাদের রক্তে অক্সিজেনের পরিমাণ চেক করা।

৩. জ্বর হলে শারীরিক তাপমাত্রার খেয়াল রাখা।

৪. আক্রান্ত শিশুকে সম্পূর্ণ আলাদা রাখা যাতে পরিবারের অন্য কোনো সদস্য আক্রান্ত না হয়।

জ্বর সহজে না কমলে এবং শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা কমে গেলে যত দ্রুত সম্ভব শিশুকে কোনো চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যেতে হবে। এহেন পরিস্থিতিতে শিশুর কোভিড-১৯, ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গু, সিআরপি, স্ক্রাব টাইফাস, চেষ্ট এক্স রে, হিমোগ্রাম পরীক্ষা করার নির্দেশিকা জারি হয়েছে। পরীক্ষার ফলাফল যদি নেতিবাচক হয় সেক্ষেত্রে হাসপাতালে রেখেই শিশুর চিকিৎসা করাতে হবে।

whatsapp logo
Avatar
HoopHaap Digital Media