whatsapp channel
GossipHoop PlusHoop Trending

Sovan-Baishakhi-Ratna: সিঁদুর পরানো নিয়ে কোন্দল তুঙ্গে, রত্নার আক্রমণের পর মুখ খুললেন বৈশাখী!

দশমীতে সিঁদুর উঠেছে বৈশাখীর কপালে, এদিকে একাদশীতে বিস্ফোরক শোভন স্ত্রী রত্না চট্টোপাধ্যায় ও তার বাবা এবং পুত্র ঋষি। সকলে মিলে বৈশাখীকে এক হাত নেন। এদিন ক্ষিপ্ত রত্না চট্টোপাধ্যায় শোভন বাবুর উদ্দেশ্যে বলেন, ‘সিঁদুরের মানে কি জানেন শোভনবাবু? আইনি ভাবে ও এখনও আমার স্বামী। আমি স্ত্রী। ডিভোর্স আমি দেবই না। আগামী সাত জন্মেও ডিভোর্স আমি দেবো না।’

শোভন পুত্র ঋষির কথায়, ‘শোভন চট্টোপাধ্যায় স্নান করে বেরোনোর পর কালী পুজো করেন। তিনি যখন হিন্দু ধর্ম মানেন, তখন এত বড় আইন কী করে ভাঙেন! দুর্গাপুজোয় মহিলাকে সর্বোচ্চ শক্তি হিসেবে আরাধনা করা হয়। আমরা বলি, সব মহিলার মধ্যে দুর্গা রয়েছেন। আজ তিনি দুর্গাপুজোয় নিজের স্ত্রীকে অপমান করে অন্যের স্ত্রীকে সিঁদুর পরিয়ে দিচ্ছেন। ইসলামেও বলা হয়েছে যদি আপনি দ্বিতীয় বিয়ে করতে চান তাহলে প্রথম স্ত্রীর অনুমতি প্রয়োজন। কিন্তু, এখানে তো উনি বেলেল্লাপনা করে বেড়াচ্ছেন।’

শোভন বাবু ও বৈশাখী বন্দোপাধ্যায়ের উদ্দেশ্যে রত্না চট্টোপাধ্যায়ের বাবা ও রত্না নিজেও তাকে রক্ষিতা আখ্যা দিয়েছেন। রত্না চট্টোপাধ্যায়ের কথায় বৈশাখী হলেন শোভন বাবুর রক্ষিতা।

কি ভাবছেন বৈশাখী এসব শুনে মুখ বুজে থাকবে? ওই একাদশীর দিনই বৈশাখী মন্তব্য করেন, “স্বামীর সঙ্গে এক ঘরে থেকেও যে মহিলা আট বছর ধরে পরকীয়া করছেন, তার কাছে সিঁদুর নিয়ে জ্ঞান শুনতে হবে?” এরপর বৈশাখী এও বলেন, “শোভন তো বরং অনেক ভালো কাজ করেছেন। সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে এসে নতুন সম্পর্ক করেছেন। তারপর সিঁদুর দিয়েছেন। ” এদিকে রক্ষিতা প্রসঙ্গে বৈশাখী সপাটে উত্তর দেন, “রত্না তো এখনও সেই রক্ষিতার বাড়িতেই আছেন, আমার বাড়িতে রত্নাকে দয়া করে থাকতে দিয়েছি।” পাশাপাশি রত্না চট্টোপাধ্যায়ের বাবা দুলাল দাস প্রসঙ্গে বৈশাখী বলেন, “একজন ট্রাকের খালাসী থেকে উঠে এসেছেন, শিক্ষাদীক্ষা নেই। তাই হয়তো মুখের ভাষা এরকম। “

whatsapp logo