Sanjher Baati: বাজল ছুটির ঘন্টা! কেক কেটে অন্তিম পর্বের ঘোষনা ‘সাঁঝের বাতি’র
একের পর এক বহু ধারাবাহিক যেমন লতায় পাতায় গজিয়ে উঠছে, তেমনই বহু ধারাবাহিক অকালেই বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। বাংলার দর্শকরা দুটো ভাগে ভাগ হয়ে গিয়েছেন বিভিন্ন সময়ে। কেউ স্টার জলসার কোনো বিশেষ ধারাবাহিক দেখেন তো কেউ জি বাংলার,কেউ কেউ কালার্স বাংলাও দেখেন। বিকেল থেকে রাত ১০:৩০ টা পর্যন্ত এক নাগাড়ে বহু ধারাবাহিকের স্লট ভাগ করা থাকে।কিন্তু,সকলেই তো একনাগাড়ে সমস্ত ধারাবাহিক হজম করেন না।য যার যেটা ভালো লাগে তখন সেটাই চালিয়ে দেখেন।ফলে সপ্তাহ শেষে যেই টিআরপি লিস্ট বেরোয় তাতে বোঝা যায় কোন ধারাবাহিক দর্শকদের বিচারে কত নম্বর পেলো। যারা বহুদিন ধরে টিআরপি লিস্টে পিছিয়ে আছেন সেই ধারাবাহিকগুলি প্রযোজনা সংস্থা কুচ করে কেটে ইতি টানেন। অন্তত, যেই দর্শকরা গল্প দেখেন সেই দর্শকরা তাই মনে করেন।
‘সাঁঝের বাতি: নতুন পৃথিবী’ ধারাবাহিকের সাথেও কি এমনটাই হল? এই ধারাবাহিক হটাৎ করে কেনো বন্ধ হতে চলেছে? সকলেই কেক কেটে লাস্ট শ্যুটিং শেষ করে ফেলেছেন। অর্থাৎ এটিও বন্ধের পথে!
প্রায় ৮০০ পর্ব শেষ করেছে পর্দার চারু ও আর্য। অন স্ক্রিনে এই গল্পে ছিল গ্রাম শহরের প্রেম। চারু এখানে একজন সাদাসিধে মিষ্টি বিক্রেতা, অন্যদিকে আর্য হল বড়লোক বাড়ির অন্ধ ছেলে। গল্পের নানা মোড় ঘুরে অবশেষে ইতি পড়ে আর্য-চারুর কাহিনিতে। তবে, হঠাৎ করেই ‘সাঁঝের বাতি: নতুন পৃথিবী’র হাত ধরে অর্জুন-চিকুর গল্প ফেরে পর্দায়।
View this post on Instagram
অনস্ক্রিনে ভাব জমাতে না পারলেও, অফস্ক্রিনে দুজনের রসায়ন জমজমাট। এই মুহূর্তে চর্চায় রয়েছেন রিজওয়ান রব্বানি শেখ-দেবচন্দ্রিমা সিং রায়। অনেকেই ভাবছেন এই দুজন বুঝি প্রেম করছেন। প্রায় সময় দুজনকে ঘনিষ্ট অবস্থায় দেখা যায়। যদিও দেবচন্দ্রিমা জানিয়েছেন তারা কেবলই বন্ধু। তবে, সব মিলিয়ে এই জার্নি সম্পতি হলো। এদিন শ্যুটিং সেট থেকে শেষবারের জন্য অনুরাগীদের উদ্দেশ্যে দুজন জানান, ‘হয়তো দুটো লকডাউন না থাকলে এতদিনে ১০০০ এপিসোড হয়ে যেত আমাদের। সবের ভাগ্য আগে থেকেই নির্ধারিত থাকে, আমরা ৮০০ পর্বেই ইতি টানছি’।