whatsapp channel

Tithi Basu: ‘গ্র্যাজুয়েশন টুকুও পাশ করতে পারব না ’, কেন এমনটা বলেছিলেন ‘মা’ ধারাবাহিকের ঝিলিক!

মা সিরিয়ালের মাধ্যমে বাংলা সিরিয়ালের জগতে ইতিহাসের সৃষ্টি হয়। ঝিলিক এবং প্রতিমা এই মা মেয়ে জুটি দর্শকদের মনের মনিকোঠায় অন্য স্থানে বিরাজ করে এখন। এখনও সবাই তিথি বসুকে ঝিলিক নামেই…

Avatar

HoopHaap Digital Media

Updated on:

মা সিরিয়ালের মাধ্যমে বাংলা সিরিয়ালের জগতে ইতিহাসের সৃষ্টি হয়। ঝিলিক এবং প্রতিমা এই মা মেয়ে জুটি দর্শকদের মনের মনিকোঠায় অন্য স্থানে বিরাজ করে এখন। এখনও সবাই তিথি বসুকে ঝিলিক নামেই চেনে।

তবে তিথিকে নাকি এখন কেউ চিনতেই পারেন না। সবাইকে গিয়ে তাকে শুধু বলতে হয় যে তাকে চেনা যাচ্ছে নাকি। সবাই তো শুনেই হতবাক হয়ে যায় যে তিথি এখন কলেজে পড়ে। তার অভিনয় জগতে পা রাখা মাত্র তিন বছর বয়সে তখন সে স্কুলের চৌহদ্দিও চোখে দেখেনি। সিনেমার মাধ্যমেই তার অভিনয়ে আত্মপ্রকাশ। তিনি ইন্ডাস্ট্রির বুম্বাদা প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে অভিনয় করেছেন। ছয় বছর ধরে একটানা চলেছিল মা ধারাবাহিকটি। তিনি এখন কলেজে মনোবিদ্যা সাম্মানিকের ছাত্রী। তার অন্যতম চ্যালেঞ্জ যে অভিনয়ের পাশাপাশি সমানতালে পড়াশোনা চালিয়ে যেতে হবে।

বাবা কর্মসূত্রে কলকাতায় থাকেন না। সারাদিন মায়ের সঙ্গে নানা ঝগড়াতেই কাটান তিনি। মা ধারাবাহিকের ঝিলিক যে বয়ফ্রেন্ডের প্রেমে হাবুডুবু তা তার ইনস্টাগ্রাম দেখলেই বোঝা যায়। দিদি নাম্বার ওয়ানের মঞ্চে এসে সেকথা স্বীকার করে নিয়েছিলেন তিনি। তার অভিনয়ের উন্নতির পেছনে অনেকখানি অবদান তার প্রেমিকের। কিভাবে প্রেম শুরু তাদের? তিথি জানান যে তিনি কলেজে উঠে চুপচাপ থাকতেন। যাতে তার মধ্যে যে অনর্গল বকবক করা মেয়েটি আছে সেটিকে কেউ দেখতে না পায়। নিজের বয়ফ্রেন্ডের সাথেও প্রথমে এই পন্থা গ্রহণ করেছিলেন তিনি কিন্তু বেশিদিন সেটি ধরে রাখতে পারেননি। কিভাবে যে তিথি তার প্রেমে পড়ে গেলেন তিথির কাছেও রহস্য। তাদের দুই বাড়িতেই এই প্রেমের বিষয়ে সম্পূর্ণ সহমত রয়েছে। তিথি জানান যে তার প্রেমিক একজন ক্রিকেটার। কলেজেই তাদের আলাপ।

তিথি জানান যে তিনি বেশ অগোছালো। কিন্তু তিনি এও জানান যে ধীরে ধীরে তিনি নিজেকে গুছিয়ে নেবেন। কথার প্রসঙ্গে সঞ্চালিকা রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় কে জিজ্ঞাসা করা হয় যে তার প্রিয় বিষয় কোনটি। রচনা অকপটে বলেন যে তার প্রিয় বিষয় হলো ইকোনমিক্স। যা শুনে রীতিমতো চক্ষু চড়ক গাছ হয়ে যায় সকল অতিথিদের। কিন্তু রচনা পরবর্তীতে জানান যে প্রিয় বলেই বেশিদিন তিনি সেটিকে নিয়ে থাকতে পারেননি এত চাপ বেড়ে যাচ্ছিল যে মাঝপথে ছেড়ে দিতে হয়। তিথিও সহমত পোষণ করে বলেন যে প্রথম সেমিস্টারের মনে হয় কপালে ফেল হওয়া অপেক্ষা করছে যদি তা কোনক্রমে নাও হয় তাহলে গ্র্যাজুয়েশন কিছুতেই কমপ্লিট করতে পারবেন না বলেই জানান তিনি। তিথি অভিনেত্রী হওয়ার দিকেই বেশি জোর দিচ্ছেন। অভিনেত্রী হওয়ার লক্ষ্যে তিনি অবিচল।

whatsapp logo
Avatar
HoopHaap Digital Media