whatsapp channel

রাশিয়ার পর করোনার ভ্যাকসিন আবিষ্কারে সাফল্যের দোরগোড়ায় আরও এক প্রতিষ্ঠান

গোটা বিশ্ব জুড়ে করোনার দাপটে নাজেহাল জনজীবন। যতই লাফিয়ে বেড়েছে করোনার সংক্রমণ ততই করোনার প্রতিষেধক আবিস্কার চিন্তায় ফেলেছে বিশ্বের বিভিন্ন গবেষকদের। আর এরফলেই বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশ করোনার টিকা আবিস্কারের…

Avatar

HoopHaap Digital Media

গোটা বিশ্ব জুড়ে করোনার দাপটে নাজেহাল জনজীবন। যতই লাফিয়ে বেড়েছে করোনার সংক্রমণ ততই করোনার প্রতিষেধক আবিস্কার চিন্তায় ফেলেছে বিশ্বের বিভিন্ন গবেষকদের। আর এরফলেই বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশ করোনার টিকা আবিস্কারের জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে। জানা গিয়েছে, করোনার ভ্যাকসিন আবিস্কারে অনেকটা পথ এগিয়ে গিয়েছে ব্রিটেনের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়। যদিও সরকারি ভাবে কিছুই জানায়নি বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা।

তবে ব্রিটেনের একটি সংবাদমাধ্যম ‘ডেলি টেলিগ্রাফ’-এর তরফে জানান হয়েছে, ব্রিটেনের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের তৈরি করোনার প্রতিষেধকের তৃতীয় পর্যায়ের পরীক্ষায় অভূতপূর্ব সাফল্য মিলেছে। আর মানব শরীরেও ওই প্রতিষেধকের ফলে অভাবনীয় সাড়া মিলেছে। গোটা বিশ্ব জুড়ে অদৃশ্য এবং অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র মারণ করোনা ভাইরাসের কবলে ক্রমাগত আক্রান্ত ও সংক্রমণের হার বেড়ে চলেছে।

এরই মাঝে ব্রিটেনের সংবাদমাধ্যমের তরফে দেওয়া এমন সংবাদ স্বস্তি দিচ্ছে। জানা গিয়েছে, যাঁদের শরীরে ওই প্রতিষেধকের হিউম্যান ট্রায়াল চালানো হয় তাদের রক্তের নমুনা পরীক্ষা করে দেখা গিয়েছে ওই প্রতিষেধক শরীরে অ্যান্টিবডি তৈরি করা ছাড়াও টি-সেল উৎপন্ন করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলছে। মানব শরীরে টি-সেলের কার্যকারিতা থাকে এক বছর পর্যন্ত। আর তাতেই আশার আলো দেখছেন গবেষকরা। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের এথিক্স কমিটির প্রধান ডেভিড কারপেন্টার জানিয়েছেন, “নির্দিষ্ট কোনো দিনক্ষণ ঠিক করে বলা যায় না কবে প্রতিষেধকটি বাজারে আসতে পারে। তবে পরীক্ষায় সাফল্য মিলছে। এভাবেই সবকিছু চললে আগামী সেপ্টেম্বরে আসতে পারে এই প্রতিষেধক”।

whatsapp logo
Avatar
HoopHaap Digital Media