Hoop Plus

সুশান্তের দিদি জানিয়ে দিলেন ভাইয়ের অপূর্ণ ইচ্ছের কথা

সুশান্ত সিং রাজপুতের দিদি শ্বেতা সিং কীর্তি তার মৃত্যুর পর থেকেই তার সম্বন্ধে বিভিন্ন তথ্য দিয়ে চলেছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। কিছুদিন আগেই তিনি পোস্ট করেছিলেন তার এবং সুশান্তের কথোপকথনের স্ক্রিনশট। মৃত্যুর কিছুদিন আগেও তার সাথে কথা হয়েছিল। তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় বারবার দাবি জানিয়েছেন এটিএম আত্মহত্যা নয় তাকে কেউ খুন করেছে। সম্প্রতি তিনি ফের একটি তথ্য সামনে আনেন নেটিজেনদের। সুশান্ত ২৯ শে জুন কি করবেন সেটাও তার ঘরের হোয়াইট বোর্ডে লিখে রেখেছিলেন।

এই হোয়াইট বোর্ডের সুশান্তের লেখার ছবি পোস্ট করে এবং দাবি জানান যে, “২৯ জুন কী করবে তাও লিখে রেখেছিল ভাই ৷ অর্থাৎ ভবিষ্যত নিয়ে প্ল্যানিং করছিল সুশান্ত ৷ তাঁর মৃত্যু হয় ১৪ জুন ৷ কেউ ডিপ্রেশনে আত্মহত্যা করে তাহলে কেন ভবিষ্যতের কথা ভাববে? কেনই বা ভবিষ্যত নিয়ে পরিকল্পনা করবে”। হ্যাশট্যাগ এ দাবি জানান প্রধান মন্ত্রীর কাছে ঘটনার সঠিক তদন্ত করার জন্য।

এছাড়াও সুশান্তের মৃত্যুর পর তার পুরনো পোস্ট করা হয়েছিল সোশ্যাল মিডিয়ায়। এই পোষ্ট গুলোতে দেখা গিয়েছিল তার পঞ্চাশটি স্বপ্ন পূরণের কথা। স্বামী বিবেকানন্দ এর জীবনী নিয়ে একটি ডকুমেন্টারি বানানো, প্লেন চালানো শেখা, ইসরোতে যাওয়ার স্বপ্ন, বাহাতে ক্রিকেট ম্যাচ খেলা, ব্লু হোল ড্রাইভ থেকে দিল্লি টেকনোলজি ইউনিভার্সিটিতে ফিরে যাওয়া, তিরন্দাজি শেখা, ইউরোপে ট্রেনে চড়া, ইত্যাদি।

প্রসঙ্গত এই অভিনেতার এমন মৃত্যু এখনো পর্যন্ত কেউই মেনে নিতে পারছে না মন থেকে। সোশ্যাল মিডিয়ায় মৃত্যুর তদন্তের জন্য বহু মানুষ দাবি জানাচ্ছেন কেন্দ্রীয় সরকারকে। কিছু বিজেপি নেতারাও দেশের প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি লিখে পাঠাচ্ছেন এই মৃত্যু তদন্ত সিবিআই এর হাতে তুলে দেবার জন্য। মুম্বাই পুলিশ কিছু পরিচালক-প্রযোজকদের রেকর্ড করেছেন কিন্তু তাও তারা সিবিআই কে এই মৃত্যু তদন্তের জন্য আর্জি জানাচ্ছেন বারবার।

 

View this post on Instagram

 

Part 2: I was completely shocked and as well as happy to see him and asked him how he got there, because his building was at-least half a kilometer away. He told me that he was feeling alone and anxious and wanted to be with me. I pondered for while thinking how adventurous and courageous he was to escape his building with a watchman and then walking half a kilometer and entering my building right under a watchman’s nose and finally finding my class and me. I found his explanation of running away from his building pretty viable as I knew that feeling, When I was dropped off at the school for the first time, I kept crying and asking Dad not to leave me, “Please don’t leave me here alone” that feeling… initial anxiety to be separated from family members and be somewhere where you don’t know anybody. And as a 5 year old protective big sister, I assured him that he can be with me. First, I tried to hide him in between me and my friend, but somehow my class-teacher noticed him while taking attendance. I was myself a little scared, but to protect my little brother, I stood up and told her that he is not feeling well and asked if he could stay with us until dismissal. To my amazement, the teacher agreed and we were so happy, but little after 2 periods as the social norm will have it, he was sent back to his building but by that time we have had so much fun that all of his anxiety were gone. Fast forward in 2007, I remember the day when I got married and as I was leaving, Bhai hugged me tight and we cried a lot. Physically we won’t stay together anymore, we won’t get to see each other that often anymore as I was moving to USA. Both of us got too busy with our lives. Bhai got into Bollywood and kept making us all proud with his accomplishments but I remained protective about him. I would often ask him to come and visit me in the US so that we can relive our childhood once again away from all the noise. I only wish I could have protected him from everything….I still wish I will wake up to see my Bhai… just right next to me and will realize this whole episode was just a nightmare and nothing more. #BhaikikahaniBehankizabani #Downthememorylane #LuvuBhai

A post shared by Shweta Singh kirti (@shwetasinghkirti) on

Related Articles