গায়ক শানের পাশে বসে থাকা ছোট্ট ছেলেটিকে চিনতে পারছেন? বর্তমানের জনপ্রিয় এক অভিনেতা তিনি
আদৃত রায়ের কাজের শুরু বড়পর্দা থেকে। কিন্তু দর্শকদের ঘরে-ঘরে তিনি হয় উঠেছেন সিডি বয়। উচ্ছেবাবু ব্যাপক জনপ্রিয়তা মিঠাই ধারাবাহিকের মাধ্যমে পেয়েছে। বাংলার সব মেয়েদের এখন অঘোষিত ক্রাশ একজনই তিনি হলেন আদৃত রায়। আদৃতের অভিনয়ের পাশাপাশি গানের গলায় মুগ্ধ গোটা বাংলা। কখনও ভিনদেশী তারা কখনও বা এক আজনাবি হাসিনা সে তার গানে আবেগে ভেসেছে সমস্ত মিঠাই অনুরাগীরা।
আদৃতের গানের যাত্রা অনেকদিন আগে থেকেই শুরু হয়েছে। অভিনেতার ১১ বছর বয়স থেকেই গানের তালিম শুরু। শনিবার আদৃতার ফেসবুক পেজ থেকে একটি পোস্ট তার অনুরাগীদের জন্য শেয়ার করেন। সেই ছবি পোস্ট করে আদৃত জানেন যে টলিপাড়ায় তিনি গানের মাধ্যমে যাত্রা ক্লাস সিক্সেই শুরু করেন। আদৃতের সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা এই ছবিতে অভিনেতার সঙ্গে গায়ক শানকেও দেখা যাচ্ছে।
ছবিতে খুজে আদৃতকে ধরা দিতে দেখা যাচ্ছে। তার ছেলেবেলার কোলাজ থেকে এই ছবি ফেসবুকে পোস্ট করে তিনি জানিয়েছেন, ‘ফোনে এই ছবিটা পেলাম। প্রথমবার স্টুডিওতে প্রবেশ করেছিলাম। ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়তাম। সঙ্গীতশিল্পী হিসেবে আমার জার্নিটা এখান থেকে শুরু হয়েছিল শান স্যারের আশীর্বাদ নিয়ে।’ তার প্রিয় গায়ক শান। তার কাছে গানের তালিম পেয়ে তিনি নিজেকে ধন্য বলে মনে করেন।
কোনো অ্যাওয়ার্ড শো থেকে শুরু করে টিআরপির যুদ্ধ সবেতেই মিঠাই অন্যান্য সিরিয়ালের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে লড়াই করছে। সাথে ছিনিয়ে নিচ্ছে বিজয়ীর শিরোপাও। বর্তমানে মিঠাই বাংলার দ্বিতীয় সেরা ধারাবাহিক। জি বাংলার সোনার সংসার অ্যাওয়ার্ড সিংহভাগ পুরস্কারই মিঠাইযের। এর পাশাপাশি টেলি একাডেমি অ্যাওয়ার্ডের দিন তাঁকে মুখ্যমন্ত্রীর হাত থেকে সেরা নায়কের পুরস্কার পেতে দেখা যায়।
সম্প্রতি মিঠাইয়ের নতুন প্রোমো প্রকাশ্যে এসেছে। যেখানে নতুন চমক দেখা যাচ্ছে। ষড়যন্ত্রের কবলে পড়ে মৃত্যু হয়েছে সিদ্ধার্থের। মিঠাইয়ের স্থির বিশ্বাস তার উচ্ছে বাবু বেঁচে রয়েছে। আবার অন্যদিকে সিদ্ধার্থকে রকস্টার রূপে ধরা দিতে দেখা যাচ্ছে। বলাই বাহুল্য এই নতুন চমক কে ঘিরে সোশ্যাল মিডিয়ায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।