বয়স ৫০, এখনও সে সদ্য বাবা হওয়ার আনন্দ উপভোগ করছে। সাধারণত ছেলেরা ৩০ এর মধ্যে বিয়ে করে নেয় বা খুব বেশি হলে ৩৫। তারপরেই সন্তান নিয়ে নেয়। কিন্তু ইনি যে ৫০ এর পুরুষ। বার্ধক্যের সীমায় ঢুকবেন আর দশ বছরের মধ্যে, যদিও তাকে দেখে বোঝার উপায় নেই যে হাফ সেঞ্চুরি করে ফেলেছেন। জীবন যখন ২৫ এ দাড়িয়ে তখন প্রথম সন্তানের মুখ দেখেন সাইফ আলি খান। ঘরে আসে কন্যা সারা আলি খান। এখন তিনি ৫০ এর সুপুরুষ, এখনও আরেকবার বাবা হলেন তিনি।
সাইফের ঘরে চার চারটে সন্তান। জানেন একেক জনের থেকে অন্যজনের বয়সের ফারাক কতটা? শুরু করা যাক সারা আলি খানকে দিয়ে।
১৯৯১ এ অভিনেত্রী অমৃতা সিং কে বিয়ে করেন সাইফ আলি খান। বিয়ের চার বছর পর প্ল্যান করেই সন্তান নেন। ঠিক ১৯৯৫ e প্রথবারের জন্য বাবা হন সাইফ। মেয়ে সারা এখন ২৬ ছুঁই ছুঁই। এই বয়সেও সে দিদি হল তৃতীয় বারের জন্য। সারা বর্তমানে একজন জনপ্রিয় সুন্দরী অভিনেত্রী। বলিউডে তার অভিষেক হলেও তারই নিজের ভাই ইব্রাহিম আলি খান সদ্য ১৮ পার করে বলিউডে পা রাখার চেষ্টায় রয়েছেন। তবে দিদির কড়া শাসন গ্র্যাজুয়েশন শেষ না করে বলিউডে নামা যাবে না। ইব্রাহিমের থেকে সারা আলি খান ৬ বছরের বড়।
২০০৪ অর্থাৎ ইব্রাহিম যখন ৪ বছরের তখনই তালাক নেন সাইফ আলি খান অমৃতা সিং এর থেকে। এর বেশ কতেক বছর পর অর্থাৎ ২০১২ তে করিনা কাপুরকে বিয়ে করেন সাইফ। তৈমুর কোলে আসে ২০১৬ তে। এখন আবারও বাবা হলেন ছোটা নবাব। সদ্যজাত এর নামকরণ এখনও হয়নি। তৈমুরের থেকে তার ভাই একদম চার বছরের ছোট। করিনা যে বেশ প্ল্যান করেই দুটি সন্তান নিয়েছেন তা বেশ ভালই বোঝা যাচ্ছে।
