Antique Currency: এরকম কয়েন বাড়িতে থাকলেই হতে পারবেন কোটিপতি, জেনে নিন পদ্ধতি
কথায় আছে যে পুরানো চাল নাকি ভাতে বাড়ে। একথা কিন্তু সত্যিই। কারণ পুরানো জিনিসের চাহিদা বা মূল্য আচমকা বদলে যেতে পারে। সেই কারণেই আগের দিনের রাজাদের আমলের বিভিন্ন জিনিসপত্র মাঝেমধ্যে নিলামে বিক্রি হয় কোটি কোটি টাকায়। তাই কারো কাছে এই ধরণের জিনিসপত্র থাকলে তিনি যে মুহূর্তে বড়লোক হয়ে যেতে পারেন, সেই বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। আবার অনেক ক্ষেত্রে পুরানো জিনিসকে সরকার বিভিন্ন মিউজিয়ামে স্থান দেয়। সেক্ষেত্রে তার আসল মালিককে কিছু আর্থিক অনুদান দেওয়া হয়।
অর্থাৎ, কম শব্দে বললে যেকোনো পুরানো জিনিস একদিনে বদলে দিতে পারে আপনার ভাগ্যের রেখা। আর এমমতা হয় কিন্তু পুরানো কয়েনের ক্ষেত্রেও। অনেকদিনের পুরানো অচল কয়েন থেকে কিন্তু কোটি কোটি টাকা পাওয়া যেতে পারে। তবে সেক্ষেত্রে কিছু শর্ত অবশ্যই থাকে। সেই কয়েনের ঐতিহাসিক গুরুত্ব থেকে শুরু করে কয়েনটি যে পদার্থ দিয়ে তৈরি তার গুরুত্ব এবং সর্বোপরি কয়েনটির অ্যান্টিক ভ্যালু বিচার করেই একটি পুরানো কয়েনকে কোটি টাকার আমানত ঘোষণা করা হয়। আর তার নিলাম ঘটিয়ে সেটিকে আরো বহুগুন বেশি দামে বিক্রিও করা যায়।
এবার অনেকেরই পুরানো কয়েন বা নোট সংগ্রহের নেশা থাকে। হয়তো আপনার মধ্যেও এমন অভ্যাস রয়েছে যে অন্য ধরনের ইউনিক বা পুরানো কোনো মুদ্রা আলাদা করে সরিয়ে রেখে দেওয়া। আর এই অভ্যাস থেকেই কিন্তু হাতে আসতে পারে কোটি কোটি টাকা। সেটিকে নির্দিষ্টভাবে বিচার ককরে তার গুণাবলী খুঁজে বের করে সেটিকে সঠিক হাতে তুলে দিলেই কিন্তু কেল্লাফতে হতে পারে। তাই আসুন জেনে নিই যে এরকম পুরানো কয়েন থাকলে কিভাবে সেটি থেকে অনেক টাকা মিলবে।
এক্ষেত্রে একটি এপ্লিকেশন ও একটি ওয়েবসাইটের কথা জানিয়ে রাখবো। আপনার মোবাইলের প্লেস্টোর থেকে কুইকার এপ্লিকেশনটি ডাউনলোড করে সেখানে বৈধ ইমেল আইডি ও ফোন নম্বর দিয়ে যাওয়ার কয়েনের বিস্তারিত আপলোড করতে পারেন। অন্যদিকে কয়েনবাজার ডট কম ওয়েবসাইট থেকেও এমনটা করতে পারেন। দুটি ক্ষেত্রেই ক্রেতা আপনার সঙ্গে বৈধভাবে যোগাযোগ করে নেয়। আর এভাবেই পুরানো মুদ্রা অনেক বেশি দামে বিক্রি করা যায়।