কালার্স চ্যানেলের শুরু থেকেই অত্যন্ত জনপ্রিয় ছিল ‘বালিকা বধূ’। এই সিরিয়ালের প্রেক্ষাপট ছিল রাজস্থানের বাল্যবিবাহ। শৈশবে বিয়ে হয়ে যাওয়ার পর জীবনের সন্ধিক্ষণে এসে সেই সঙ্গীকে ভালোবাসতে না পারা, বিধবা বিবাহ সব মিলিয়ে তৈরি হয়েছিল ‘বালিকা বধূ’-র কাহিনী। গাজরা কোঠারি (Gajra Kothari)-র লেখা প্রতিটি শব্দ জীবন্ত হয়ে উঠেছিল টিভি স্ক্রিনে। শেষ দিন অবধি টিআরপি রেটিংয়ে শীর্ষে ছিল ‘বালিকা বধূ’। এই সিরিয়ালের মুখ্য চরিত্র আনন্দীর শৈশবকাল ফুটিয়ে তুলেছিলেন অভিকা গর (Avika Gor)। ‘বালিকা বধূ’-র শুরুতে যথেষ্ট ছোট অভিকাকে সপ্তদশী হতে দেখেছেন দর্শক এবং তাও ‘বালিকা বধূ’-র সেটেই। এরপর অনেকগুলি সিরিয়ালে অভিকা অভিনয় করলেও এখনও তাঁর পরিচয় আনন্দী নামেই। কিন্তু ‘বালিকা বধূ’-র আনন্দীর সাথে বাস্তবের অভিকাকে বর্তমানে মেলানো যায় না।
View this post on Instagram
সোশ্যাল মিডিয়ায় অভিকা যথেষ্ট জনপ্রিয়। কখনও তাঁকে দেখা যায় বিকিনিতে। কখনও অভিকার পরনে থাকে পার্পল রঙের গাউন। পঁচিশ বছর বয়সী অভিকা ইতিমধ্যেই অভিনয় করেছেন বেশ কয়েকটি দক্ষিণী ফিল্মে। এমনকি ঘনিষ্ঠ বন্ধু মণীশ রাইসিঙ্ঘন (Manish Raisinghan)-এর সাথে যৌথ ভাবে শর্ট ফিল্ম পরিচালনা করেছেন অভিকা।
View this post on Instagram
কিছুদিন আগে হঠাৎই অভিকা ও মণীশের অবৈধ সন্তান থাকার গুজব ছড়ায়। কিন্তু মণীশের স্ত্রী সঙ্গীতা (Sangeita), মণীশ ও অভিকা দুজনেই এই গুজব উড়িয়ে দিয়েছেন। সঙ্গীতা বলেছেন, অভিকা তো নিজেই একটি ছোট মেয়ে। তবে একসময় মণীশ ও অভিকার সম্পর্কে থাকার গুজব যথেষ্ট বিখ্যাত ছিল।
View this post on Instagram
বর্তমানে অভিকা নিজের কেরিয়ারে মন দিয়েছেন। পড়াশোনায় অভিকার মনোযোগ আছে বলে কখনও শোনা যায়নি। অভিনয়কেই তিনি বেছে নিয়েছিলেন। ব্যক্তিগত জীবনে মিলিন্দ চান্দওয়ানি (Milind Chandwani)-র সাথে সম্পর্কে রয়েছেন অভিকা।
View this post on Instagram