একুশের নির্বাচনে বিজেপির পতাকা হাতে নিয়ে রাজনীতির ময়দানে নেমেছিলেন একঝাঁক টলি তারকা। তাদের মুখে একটাই কথা ছিল, আমরা কাজ করবো, জনসাধারণের পাশে থাকবো এবং এই ইয়ুথ সঠিক কাজ করবে। একুশের নির্বাচনের ফলাফল সকলেই জানেন। হেরে গিয়ে কি পালিয়ে গেলেন? প্রসঙ্গত, সায়নী ঘোষ হেরে গেলেও আসানসোল বাসীর পাশে দাঁড়ান, সেক্ষেত্রে তিনি হেরে যাওয়ার পরেও যুব তৃণমূল কংগ্রেসের প্রেসিডেন্টের পদ পান। তাহলে বিজেপির হেরে যাওয়া প্রার্থীরা এখন কোথায়?
একমাত্র হিরণ ছাড়া বাকি সকল প্রার্থী হেরেছেন। যারা একটা সময় বাইক নিয়ে বা মানুষের পাশে গিয়ে কথা দিয়ে এসেছে আজ তারা উধাও। মাটিতে তাদের পা না থাকলেও সোশ্যাল মিডিয়া ও বিনোদন দুনিয়ায় তাদের নিত্য যাতায়াত। এই সমস্ত অভিযোগ উঠে আসছে বিজেপি নেত্রী কাঞ্চনা মিত্রের গলায়।
ঠিক কী বললেন তিনি? সম্প্রতি সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কাঞ্চনা বললেন, আরে বাবা মানুষ তো বোকা নয়। এর আগেও তাঁরা রাজনীতির অংশ ছিল না। ভোটের পরেও থাকল না। মনে রাখতে হবে মানুষ আর গিমিকে বিশ্বাস করে না। একজন জনপ্রতিনিধিকে দেখে ভোট দেন। অনেকেরই মত, বিধানসভা ভোটে টিকিট না পেয়ে ক্ষোভ হয়েছে তাঁর। যা পরিষ্কার করে দিল তাঁর এদিনের মন্তব্য। তাঁর কথায়, ‘রাজনীতি করা মানে টিকিট পাওয়া নয়। রাজনীতি মানে সংগঠন। আমরা সংগঠনকে গুরুত্ব দিই। আমাদের দল সংগঠনের উপর দাঁড়িয়ে রয়েছে’।
উল্লেখ্য, যশ দাশগুপ্ত এই মুহূর্তে ব্যাস্ত নুসরত জাহানের প্রেগন্যান্সি এবং পরকীয়া সম্পর্কের জন্য। খবরের পাতায় প্রায় দিন উঠে আসে নিখিল-নুসরত-যশের ত্রিকোণ জটিল সম্পর্কের রহস্য, অন্যদিকে শ্রাবন্তী ব্যাস্ত তৃতীয় বিয়ে ভাঙতে এবং তার হাতে এখন দুটি সিনেমা, এবং চতুর্থ প্রেম নিয়েও সমালোচনা চলছে। পায়েল ইতিমধ্যে চর্চায় নেই। তনুশ্রী ব্যস্ত রয়েছেন পার্টিতে, অবশ্য এই পার্টি গার্লস গ্যাং পার্টি।