নব্বইয়ের দশকের মিষ্টি সুন্দরী অভিনেত্রীদের মধ্যে সোনালি বেন্দ্রে একটি উল্লেখযোগ্য নাম। বহু দর্শক আছেন যারা সোনালির রূপে মুগ্ধ ছিলেন একটা সময়, যেমন তার উচ্চতা, তেমন ফিগার আর তেমন তার রূপ। সব মিলিয়ে সোনালি একজন ফাটাফাটি অভিনেত্রী ছিলেন। বর্তমানে তিনি ফিল্মি দুনিয়া থেকে দূরেই আছেন। কিন্তু একটা সময় তার রূপে মজেছিলেন বহু তারকা এবং বহু অন্য ফিল্ডের মানুষ।
View this post on Instagram
বেন্দ্ৰে একজন মডেল হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করেন। তারপর তিনি মুম্বাই এ আমন্ত্ৰিত হয়ে যান। সেখানে তিনি ভারতীয় চলচ্চিত্ৰ উদ্যোক্তা ও অভিনয় শিল্পীদের দ্বারা প্ৰশিক্ষণ লাভ করেন। ১৯৯৪ সালে ‘’আগ’’ ছবিতে গোবিন্দার বিপরীতে অভিনয় করে রুপালিজগতে পা রাখেন।
View this post on Instagram
অভিনয় জগতে পা রাখার পরেই বহু মানুষ তার প্রেমে হাবুডুবু খান। কিন্তু সকলের মনে দাগা দিয়ে বিয়ে করেন দীর্ঘ দিনের বন্ধু গোল্ডি বহেলকে ২০০২ সালে। এই গোল্ডি একজন পরিচালক এবং প্রযোজকও। তাঁদের এক সন্তানও রয়েছে।
View this post on Instagram
একটা সময় বাল ঠাকরের ভাগ্নে অর্থাৎ রাজ ঠাকরে সোনালির প্রেমে হাবুডুবু খেতেন। প্রথম স্ত্রীকে ডিভোর্স দিয়ে সোনালিকে বিয়ে করার জন্য তৎপর ছিলেন। কিন্তু পরিবারের সন্মান হানি হবে ভেবে সরে আসেন। অবশ্য এই ব্যাপারে বাল ঠাকরের কড়া নির্দেশ ছিল।
এরপর সুনীল শেট্টি । অভিনয়ের সুবাদেই তাঁরা একে অপরের ঘনিষ্ঠ হয়ে গিয়েছিলেন। কিন্তু, যেহেতু সুনীল বিবাহিত ছিলেন তাই তার সংসার ভাঙতে চাননি সোনালি।
View this post on Instagram
এরপর আরো একটি নাম জড়ায় সোনালির নামের সঙ্গে। তিনি হলেন পাকিস্থানের ক্রিকেটার সোয়েব আখতার। অবশ্য শোয়েবের প্রেম ছিল একতরফা। সোয়েব নাকি সোনালির ছবি মানি ব্যাগে রাখতেন, ঘরেও ছবি রাখতেন। অথচ দীর্ঘ বছর পর সোনালি এক সাক্ষাৎকারে সোয়েব প্রসঙ্গে বলেন যে আমি শোয়েব আখতার নামে কোনও পাকিস্তানি ক্রিকেটারকে চিনি না। আমি আসলে ক্রিকেটের ভক্ত নয়।
View this post on Instagram
শুধু সোয়েব নন, এক অনুষ্ঠানে গোবিন্দ আক্ষেপের সুরে বলেছিলেন যে যদি তিনি নিজে বিবাহিত না হতেন তবে অবশ্যই সোনালিকে বিয়ের প্রস্তাব দিতেন।