WordPress database error: [Disk full (/tmp/#sql-temptable-246-1a2b97-1171e.MAI); waiting for someone to free some space... (errno: 28 "No space left on device")]
SHOW FULL COLUMNS FROM `wp_wflivetraffichuman`

WordPress database error: [Disk full (/tmp/#sql-temptable-246-1a2b97-1171f.MAI); waiting for someone to free some space... (errno: 28 "No space left on device")]
SHOW FULL COLUMNS FROM `wp_wflivetraffichuman`

WordPress database error: [Disk full (/tmp/#sql-temptable-246-1a2b97-11721.MAI); waiting for someone to free some space... (errno: 28 "No space left on device")]
SHOW FULL COLUMNS FROM `wp_wflivetraffichuman`

WordPress database error: [Disk full (/tmp/#sql-temptable-246-1a2b97-11722.MAI); waiting for someone to free some space... (errno: 28 "No space left on device")]
SHOW FULL COLUMNS FROM `wp_wflivetraffichuman`

Electric Bill: প্রতি ইউনিট এত টাকা বাড়তে পারে বিদ্যুতের খরচ, মধ্যবিত্তের কপালে চিন্তার ভাঁজ
Hoop News

Electric Bill: প্রতি ইউনিট এত টাকা বাড়তে পারে বিদ্যুতের খরচ, মধ্যবিত্তের কপালে চিন্তার ভাঁজ

গত দুমাস ধরে গরমের রীতিমতো নাজেহাল হয়েছেন পশ্চিমবঙ্গবাসী, তার ওপরে যদি কয়লা সংকট দেখা যায়। আর তার জেরে যদি বিদ্যুৎ ঘাটতি হয়, সেজন্য তৈরি হয়েছে আরো ভয়ংকর পরিস্থিতি। তারপরেও গরমের জেরে অতিরিক্ত বাড়িতে বাড়িতে এসি, এয়ারকুলার ইন্সটল করার জন্য অতিরিক্ত বিদ্যুতের ঘাটতি দেখা যাচ্ছে। তবে বিদ্যুতের ঘাটতি দেখা যাওয়ার জন্য শুধুমাত্র কিন্তু এই জিনিসগুলোই দায়ী নয়, অতিরিক্ত টোটো রাত্রিবেলা চার্জ দেওয়ার কারণেও অতিরিক্ত বিদ্যুৎ খরচা হচ্ছে বলে জানানো হচ্ছে। এর জন্যই বাড়ছে জেলায় জেলায় বিদ্যুতের ইউনিট, সেই জন্যই CESC এক নতুন সিদ্ধান্ত নিল, যা শুনে রীতিমতন রাতের ঘুম উড়ে গেছে সাধারণ মধ্যবিত্ত মানুষের।

যত গরম বাড়ছে, তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে পাওয়ার কাটের সমস্যা। যার ফলে রীতিমতন সমস্যার জর্জরিত হচ্ছেন, সাধারণ মানুষ তার উপর মাঝখানেক আগেই বিদ্যুতের বিলে স্ল্যাব পরিবর্তন করার খবর রটেছে। তবে এবার এই আশঙ্কায় একেবারে সত্যি হতে চলেছে। চিন্তার ভাঁজ পড়েছে, নিম্ন মধ্যবিত্ত আর মধ্যবিত্তদের কপালে। জানানো হয়েছে, প্রতি ইউনিট পিছুটান দেড় টাকা করে বেড়ে যাবে।

CESC পিটিশন জমা দিয়ে কি জানালো কমিশন কে?

২০১৭ সালের জানুয়ারিতে জ্বালানির দাম বৃদ্ধি সহ মাশুল বাড়িয়েছিল CESC। এখন ইউনিট প্রতি গড়ে দিতে হয় ৭.৩১টাকা। সম্প্রতি কমিশনের কাছে CESC তাদের বার্ষিক পারফরম্যান্স রিভিউ ও ফুয়েল অ্যান্ড পাওয়ার পারচেজ কস্ট অ্যাডজাস্টমেন্ট এর একটি পিটিশন জমা দিয়েছে।

সেখানে স্পষ্ট লেখা রয়েছে যে, 2019-20, 2020-21 ও 2021-22 সালে ব্যয় যথাক্রমে 1161.73 কোটি, 1123 কোটি ও 1244.72 কোটি টাকা বেশি হয়েছে। এবার সেই অর্থ আদায় করার জন্য, গ্রাহকদের ইউনিট প্রতি মাশুল দিতে হবে। তাই 2024-25, 2025-26 ও 2026-27 সালে গ্রাহকদের ইউনিট প্রতি গড়ে সুদ-সহ যথাক্রমে 1.60 টাকা, 1.50 টাকা ও 1.50 টাকা দিতে হবে। যা গ্রাহকদের কাছে বেশ অনেকটাই চাপ সৃষ্টি করবে।

তবে অনেকেই জানাচ্ছেন, দাম বাড়ানোর পেছনে সিএসসির কোন দোষ নেই, কারণ আইন বলছে, প্রতি বছর ৩০ শে নভেম্বর, কমিশনের কাছে APR ও FPPCA দাখিল করতে হয়। CESC আইন মেনে প্রত্যেক বছরেই নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে তা জমা দেয়। কিন্তু এতদিন কমিশনের তরফ থেকে কোন রকম সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। কমিশন তা পেয়েও চুপচাপই ছিল। যদি কমিশন প্রতি বছর নির্দেশিকা বার করত, তাহলে হয়তো গ্রাহকদের একবারে এতটা চাপের মুখে পড়তে হতো না।

বস্তি উন্নয়ন সমিতি কি দাবী করছে?

কিন্তু গত প্রায় সাড়ে ৭ বছর বাড়তি টাকা প্রতিমাসের বিলের থেকে আদায় করেনি CESC। অন্যদিকে মাসিক বিলের এত টাকা বাড়ার যে আশঙ্কা করা হচ্ছে, তার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছেন পশ্চিমবঙ্গ বস্তি উন্নয়ন সমিতি।

দাবীগুলি কি কি?

তাদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, যে রাজ্যে সমস্ত পরিবারকে মাসে বিনামূল্যে যেন ২০০ ইউনিট করে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়।

Related Articles

WordPress database error: [Disk full (/tmp/#sql-temptable-246-1a2b97-1172f.MAI); waiting for someone to free some space... (errno: 28 "No space left on device")]
SELECT wp_posts.* FROM wp_posts LEFT JOIN wp_term_relationships ON (wp_posts.ID = wp_term_relationships.object_id) WHERE 1=1 AND ( wp_term_relationships.term_taxonomy_id IN (774) ) AND wp_posts.post_type = 'nav_menu_item' AND ((wp_posts.post_status = 'publish')) GROUP BY wp_posts.ID ORDER BY wp_posts.menu_order ASC