whatsapp channel

Vastu Tips: বালিশের নীচে রেখে ঘুমান একটুকরো লবঙ্গ, বাস্তুদোষ কেটে যাবে ম্যাজিকের মতো

সংসারের খুঁটিনাটি প্রতিটি জিনিস নিয়েই বাস্তুশাস্ত্র (Vastu)। সজীব হোক বা জড় বস্তু, সব কিছুর মধ্যেই ইতিবাচক বা নেতিবাচক প্রভাব রয়েছে যে সংসারের প্রতিটি মানুষের পক্ষে শুভ বা অশুভ হতে পারে।…

Avatar

Nirajana Nag

সংসারের খুঁটিনাটি প্রতিটি জিনিস নিয়েই বাস্তুশাস্ত্র (Vastu)। সজীব হোক বা জড় বস্তু, সব কিছুর মধ্যেই ইতিবাচক বা নেতিবাচক প্রভাব রয়েছে যে সংসারের প্রতিটি মানুষের পক্ষে শুভ বা অশুভ হতে পারে। বাস্তুশাস্ত্রে এই সব জিনিস নিয়েই বিস্তারিত তথ্য রয়েছে। কোনটা বাড়ির পক্ষে ভালো আর কোনটা ভালো নয় তা জানা যায় বাস্তুশাস্ত্র থেকেই। এমনকি রোজকার রান্নায় ব্যবহৃত মশলাতেও রয়েছে এমন সব গুণ যা জানলে চমকে যাবেন। এই প্রতিবেদনে রইল লবঙ্গের (Cloves) গুণ নিয়ে কিছু অজানা তথ্য।

রোজের রান্নায় লবঙ্গের যথেষ্ট গুরুত্ব রয়েছে। কিন্তু জানলে অবাক হবেন, শুধু রান্নায় নয়, আরো বিভিন্ন বিষয়েই লবঙ্গ যথেষ্ট গুরুত্ব বহন করে। বিশেষ করে বাস্তুশাস্ত্রে লবঙ্গের প্রচুর উপকার রয়েছে। বাস্তুশাস্ত্রে লবঙ্গ নিয়ে বেশ কিছু উপাচারের কথা উল্লেখ করা রয়েছে যা করলে জীবনে শুভ প্রভাব পড়বে। ঘর থেকে নেতিবাচক প্রভাব দূর করে লবঙ্গ।

Vastu Tips: বালিশের নীচে রেখে ঘুমান একটুকরো লবঙ্গ, বাস্তুদোষ কেটে যাবে ম্যাজিকের মতো

বাস্তুশাস্ত্রে বলা হয়েছে, বালিশের তলায় লবঙ্গ রেখে ঘুমালে জীবনে উন্নতি হয়, ভালো ফল পাওয়া যায়। মানা হয়, রাতে দুঃস্বপ্ন দেখলে বালিশের তলায় লবঙ্গ রেখে ঘুমালে নাকি ইতিবাচক ফল পাওয়া যায়। বন্ধ হয় দুঃস্বপ্ন। নেতিবাচক কোনো অনূভূতিও দূর হয় বালিশের তলায় লবঙ্গ রাখলে। অনেকেরই প্রতি রাতে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে। মানসিক চাপের জন্য এমনটা হতে পারে। লবঙ্গ পাশে রাখলে মানসিক চাপ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়, ঘুম ভালো হয়।

বাস্তুশাস্ত্রে লবঙ্গের আরো কিছু উপকার বলা হয়েছে। লবঙ্গ ব্যবহারে পূরণ হয় অপূর্ণ ইচ্ছা। অর্থ সঙ্কট দূর হয়ে জীবনে উন্নতি হয়। বিছানার তলায় লবঙ্গ রেখে শুলে জীবনে কাজ এবং স্বাস্থ্যের কখনো কোনো ব্যাঘাত ঘটে না। স্বাস্থ্য ভালো রাখে লবঙ্গ, কাজেও উন্নতি হয়।

Disclaimer: বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ এবং মতামতের ভিত্তিতে লেখা হয়েছে প্রতিবেদনটি। ব্যক্তিবিশেষে এর ফল হতে পারে ভিন্ন।

Avatar

আমি নীরাজনা নাগ। HoopHaap-এর একজন সাংবাদিক। বিগত চার বছর ধরে এই পেশার সঙ্গে যুক্ত রয়েছি। নিজের লেখার মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাঠকদের কাছে পৌঁছে দিতে চাই