শ্বশুর বাড়ি ছাড়ার পরেও অনেক মেয়েদের মনে পিছুটান থেকে যায়। দীর্ঘ বছর সংসার করার পরেও কিছু মহিলার মনে পিছুটান থেকেই যায়। হয়তো একেই বলে মোহ বিহীন মায়া। যদিও, এই বিষয়টাকে আজকের দিনেও অনেকে ন্যাকামি বলে কাটিয়ে দেয়। কিন্তু, মানুষের মন বড্ড জটিল বস্তু, যাকে কয়েকটা সমালোচনা দিয়ে বেঁধে রাখা যায় না। হয়তো এই জন্যেই লীনা গঙ্গোপাধ্যায় একটু অন্য সুরে শ্রীময়ীর তাল দিয়েছেন।
সম্প্রতি, নতুন প্রোমো দেখা যাচ্ছে স্টার জলসার অফিসিয়াল পেজে। শ্রীময়ী নিজে রোহিত সেনের সঙ্গে তার আগের স্বামীর বাড়িতে এসেছেন। কেউ একজন মৃত্যুর মুখে। তাকে দেখতেই কাঁদতে কাঁদতে ছুটে এসেছে শ্রীময়ী। গল্পে দেখানো হচ্ছে, শ্রীময়ীর শাশুড়ি কড়া শব্দে জানিয়ে দেয় কোনো দেখা হবে না এবং সঙ্গে বহু কটু কথা। এদিকে জুন শ্রীময়ীর দিকে কটমট করে তাকিয়ে তাকিয়ে পুরো ব্যাপারের মজা লুফে নেয়। সব মিলিয়ে শ্রীময়ী এখন টানটান উত্তেজনায় ভরপুর।
সদ্য প্রকাশিত হওয়া প্রোমো দেখে দর্শকদের মতে প্রশ্ন মারাটা গেল কে? একজন লিখেছেন, “মনে হচ্ছে অনিন্দ্যর বাবা মারা গেছে,, কিন্তু পত্রলেখার শাখা সিঁদূর কেন পরা সেটাই বুঝলাম না!! হয়তো এখনো খোলা হয় নি!!” আবার কেউ লিখেছেন, “ন্যাকাময়ীর নতুন মোড় !!! এইবার গল্পের নৌকো ঠেলতে ঠেলতে পাহাড়ের উপর ভাসানো হবে।” আবার কারোর মতে,”রোহিত সেন মরলে গল্পের নতুন মোড় হবে,কারণ শ্রীময়ী আবার এই বাড়িতে এসে অনিন্দ্যর সাথে বিয়ে করতে পারবে,কিন্তু ও বাড়িতে কেউ মরলে আবার কিসের নতুন মোড়”।
View this post on Instagram
সবমিলিয়ে শ্রীময়ী এগোচ্ছে দুরন্ত গতিতে। প্রতিদিন সন্ধ্যা ৭ টায় স্টার জলসার পর্দা প্রায় একাই কায়েম করে রাখে। শ্রীময়ী ও রোহিত সেনের প্রেম ও নতুন সম্পর্ক যেমন অনেকের মনে দাগ কেটেছে, কারোর কারোর কাছে এই সম্পর্ক ভিত্তিহীন। তবে গল্প এগোচ্ছে নিজের ছন্দে।
