দশ বছর ধরে সামলেছেন বিধায়িকার দপ্তর। এখন তিনি টেলিভিশনের সর্বজয়া। বর্তমানে সর্বজয়া টিআরপিতে কিছুটা পতন ঘটেছে। কিন্তু গল্পের এসেছে দারুণ টুইষ্ট। অপরাধীদের ধরতে নতুন লুকে দেখা যাচ্ছে সর্বজয়া অর্থাৎ দেবশ্রী রায়কে। তাঁর এই নতুন লুক দেখে উচ্ছ্বসিত অনুরাগীরা।
টলিউডের ছোট-বড় বহু তারকাই মেতেছেন দোলের আমেজে। কমবেশি সবাই পরিবার কিংবা বন্ধু-বান্ধবের সঙ্গে দোল উদযাপনে ব্যস্ত। কিন্তু দোলের দিন রং পিচকারি আবির এইসবের থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখেন অভিনেত্রী দেবশ্রী রায়। কারণ হিসেবে তিনি জানান, একবার তিনি দোল খেলে দাদার পোষ্যকে আদর করছিলেন। বৃদ্ধ সেই সারমেয় চোখে খুব একটা দেখতে পেত না। অভিনেত্রী সারা গায়ে আবির মেখে তাঁকে আদর করতে গিয়েছিলেন। যেহেতু অভিনেত্রী সারা গায়ে আবির তাই সেই গন্ধে অভিনেত্রীর নিজস্ব গন্ধ চাপা পড়ে গিয়েছিল তাই সারমেয়টিও দেবশ্রীকে চিনতে পারেনি। চোখে সেভাবে দেখতে পেত না তাই অভিনেত্রীকে চেনার উপায় ছিল না। ব্যাস অসাবধানতার বসে অভিনেত্রীকে এক কামড় বসিয়ে দেয় সেই কুকুরটি। অভিনেত্রীর গালের চামড়া খাবলে দিয়ে রক্তারক্তি কাণ্ড ঘটিয়ে দেয়। তারপরের দিনই অভিনেত্রীর শুটিং ছিল। সে অভিনেত্রীর যাই হোক দ্য শো মাস্ট গো অন। তাই মেকআপের সাহায্যে সেই ক্ষত ঢেকে ভয়ানক যন্ত্রণা নিয়ে অভিনয় করেছিলেন দেবশ্রী রায়। এই ঘটনার পর থেকেই দোল খেলায় ইতি টেনেছিলেন অভিনেত্রী।
এছাড়াও আরও একটি ঘটনার ফলে অভিনেত্রী দোল আর খেলেননি। ঘটনাটি হল, একবার দোলে তিনি পরিবারের সঙ্গে রং খেলতে ব্যস্ত। পিছন থেকে কোনো এক ব্যক্তি রঙের সঙ্গে খারাপ কেমিক্যাল মিশিয়ে অভিনেত্রীর চুলে মাখিয়ে দেন। চুল ছিল অভিনেত্রীর অহংকার। দেবশ্রী রায়ের সেই একঢাল চুল হয়ে ওঠে নির্জীব,বিবর্ণ,পাতলা ঝাটা কাঠির মত। যার ফলে অভিনেত্রী বব কাট করতে বাধ্য হন। যে বব কাট এখনো তাঁর সঙ্গী। নিজের একরাশ সাধের চুলকে এভাবে হারিয়ে ভীষণ মানসিক যন্ত্রণা পেয়েছিলেন অভিনেত্রী দেবশ্রী রায়।
তবে একটা সময় চুটিয়ে দোল খেলেছিলেন তিনি। দোল মানে তাঁর কাছে পাড়ার মাইকে গমগম করে বাজতে থাকা রং বরষে ভিগে চুনারওয়ালি গান। রক্ষণশীল পরিবারে বেড়ে ওঠা দেবশ্রীর পাড়ার দাদাদের সঙ্গে রং খেলার কোনো অনুমতি ছিল না। দোল নিয়ে উন্মাদনা কোনদিন সেরকমভাবে ছিলনা অভিনেত্রীর। আবিরের সঙ্গে সিঁদুর মিশিয়ে কেউ পরিয়ে দেবে এইসব তিনি পছন্দ করতেন না। তাঁর কাছে দোল মানে ছিল পরিবারের সঙ্গে ঘরোয়া উদযাপন।
পরবর্তীকালে তিনি মুম্বইতে গিয়েও দোল উদযাপন করেন। শশধর মুখোপাধ্যায়ের পরিবারের সঙ্গে দোল খেলায় মেতে উঠতেন তিনি। সব নামি তারকাদের সঙ্গে একসঙ্গে দোল খেলতেন তিনি।দিদি-জামাইবাবু, বোনপো-বোনঝি রানি-রাজা মুখোপাধ্যায় সবার সঙ্গে একসঙ্গে সমুদ্রে স্নান করতে যেতেন দেবশ্রী রায়। সেই চলে যাওয়া সময়ের কথা ভাবলেই আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন তিনি।
এখন তিনি সর্বক্ষণ শুটিংয়ে ব্যস্ত। ছুটি পাওয়ার একটুকু ফুসরত নেই। তাঁর মত এখন হুল্লোড় করার বয়সও নেই। তাঁর কাছে দোলের দিনেই পোষ্যের কামড় খেয়েছিলেন দেবশ্রী, এরপরই হোলি খেলার ইতি
দশ বছর ধরে সামলেছেন বিধায়িকার দপ্তর। এখন তিনি টেলিভিশনের সর্বজয়া। বর্তমানে সর্বজয়া টিআরপিতে কিছুটা পতন ঘটেছে। কিন্তু গল্পে এসেছে দারুণ টুইষ্ট। অপরাধীদের ধরতে নতুন লুকে দেখা যাচ্ছে সর্বজয়া অর্থাৎ দেবশ্রী রায়কে। তাঁর এই নতুন লুক দেখে উচ্ছ্বসিত অনুরাগীরা।
টলিউডের ছোট-বড় বহু তারকাই মেতেছেন দোলের আমেজে। কমবেশি সবাই পরিবার কিংবা বন্ধু-বান্ধবের সঙ্গে দোল উদযাপনে ব্যস্ত। কিন্তু দোলের দিন রং পিচকারি আবির এইসবের থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখেন অভিনেত্রী দেবশ্রী রায়। কারণ হিসেবে তিনি জানান, একবার তিনি দোল খেলে দাদার পোষ্যকে আদর করছিলেন। বৃদ্ধ সেই সারমেয় চোখে খুব একটা দেখতে পেত না। অভিনেত্রী সারা গায়ে আবির মেখে তাঁকে আদর করতে গিয়েছিলেন। যেহেতু অভিনেত্রী সারা গায়ে আবির তাই সেই গন্ধে অভিনেত্রীর নিজস্ব গন্ধ চাপা পড়ে গিয়েছিল তাই সারমেয় টিও দেবশ্রী রায় কে চিনতে পারে নি। চোখের দেখতে পেত না তাই অভিনেত্রীকে চেনার উপায় ছিল না। ব্যাস অসাবধানতার বসে অভিনেত্রীকে এক কামড় বসিয়ে দেয় সেই কুকুরটি। অভিনেত্রীর গালের চামড়া খুলে দিয়ে রক্তারক্তি কাণ্ড ঘটিয়ে দেয়। তারপরের দিনই অভিনেত্রীর শুটিং ছিল।অভিনেত্রীর যাইহোক দ্য শো মাস্ট গো অন। তাই মেকআপ এর সাহায্যে সেই ক্ষত ঢেকে ভয়ানক যন্ত্রণা নিয়ে অভিনয় করেছিলেন দেবশ্রী রায়। এই ঘটনার পর থেকেই দোল খেলার ইতি টেনেছিলেন অভিনেত্রী।
এছাড়াও আরও একটি ঘটনার ফলে অভিযাত্রী দোল আর খেলেননি। ঘটনাটি হল, একবার দোলে তিনি পরিবারের সঙ্গে রং খেলতে ব্যস্ত পিছন থেকে কোনো এক ব্যক্তি রঙের সঙ্গে খারাপ কেমিক্যাল মিশিয়ে অভিনেত্রীর চুলে মাখিয়ে দেন। চুল ছিল অভিনেত্রীর অহংকার। দেবশ্রী রায়ের সেই একঢাল চুল হয়ে ওঠে নির্জীব,বিবর্ণ,পাতলা ঝাটা কাঠির মত। যার ফলে অভিনেত্রী বব কাট করতে বাধ্য হন। যে বব কাট এখনো তাঁর সঙ্গী। নিজের একরাশ সাধের চুলকে এভাবে হারিয়ে ভীষণ মানসিক যন্ত্রণা পেয়েছিলেন অভিনেত্রী দেবশ্রী রায়।
তবে একটা সময় চুটিয়ে দোল খেলেছেন তিনি। দোল মানে তাঁর কাছে পাড়ার মাইকে গমগম করে বাজতে থাকা রং বরষে ভিগে চুনারওয়ালি গান। রক্ষণশীল পরিবারে বেড়ে ওঠা দেবশ্রীর পাড়ার দাদাদের সঙ্গে রং খেলার কোনো অনুমতি ছিল না। দোল নিয়ে উন্মাদনা কোনদিন সেরকমভাবে ছিলনা অভিনেত্রীর। আবিরের সঙ্গে সিঁদুর মিশিয়ে কেউ পরিয়ে দেবে এইসব তিনি পছন্দ করতেন না। তার কাছে দোল মানে ছিল পরিবারের সঙ্গে ঘরোয়া উদযাপন।
পরবর্তীকালে তিনি মুম্বইতে গিয়েও দোল উদযাপন করেন। শশধর মুখোপাধ্যায়ের পরিবারের সঙ্গে দোল খেলায় মেতে উঠতেন তিনি। সব নামি তারকাদের সঙ্গে একসঙ্গে দোল খেলতেন তিনি।দিদি-জামাইবাবু, বোনপো-বোনঝি রানি-রাজা মুখোপাধ্যায় সবার সঙ্গে একসঙ্গে সমুদ্রে স্নান করতে যেতেন দেবশ্রী রায়। সেই চলে যাওয়া সময়ের কথা ভাবলেই আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন তিনি।
এখন তিনি সর্বক্ষণ শুটিংয়ে ব্যস্ত। ছুটি পাওয়ার একটুকু ফুসরত নেই। তাঁর মত এখন হুল্লোড় করার বয়স নেই। তাঁর কাছে দোল মানে এখন কয়েক দিনের ছুটিতে নিজের সঙ্গে সময় কাটানোর একান্ত অবসর। মানে কয়েক দিনের ছুটিতে নিজের সঙ্গে সময় কাটানোর একান্ত অবসর।