Ditipriya Roy: সরস্বতী পুজো আসলেও প্রেম আসে না দিতিপ্রিয়ার জীবনে
সরস্বতী পূজা মানেই বাসন্তী শাড়ি, সকাল সকাল অঞ্জলি আর বিশেষত ওই এক দিনের জন্য পড়াশোনা থেকে ছুটি নেওয়া। সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে তারকারাও আনন্দের সাথে পালন করেন এই দিনটি। কারোর কারোর বাড়িতে তো বাগদেবীর আরোধনা ধুমধাম করে সম্পন্ন হয়। বাংলার ‘রাণীমা’ দিতিপ্রিয়ার বাড়িতেও সরস্বতী পূজা হয়। সকাল সকাল হলুদ শাড়ি পরে বাগদেবীর সাথে সোশ্যাল মিডিয়া আলোকিত করেছেন তিনি।
View this post on Instagram
রাণীমার বাড়িতে পুজোর আয়োজন:
দিতিপ্রিয়া জানিয়েছেন, “সব দায়িত্ব মা নিজেই সামলান। আমিও হাতে হাতে করি। সমস্ত নিয়ম মেনে, উপোস করে অঞ্জলি দেওয়ার রীতিনীতি রয়েছে সেই ছোট্টবেলা থেকে।” শোনা গেল তাঁর মা রাগ করেন বলে গত দুবছর ধরে নাকি মিডিয়া কভারেজও মানা করে দিয়েছেন নাহলে পূজার দেরী হয়ে যায় বলে অভিনেত্রী মা খুবই রাগ করেন।
বাংলার রাণীমার ভাষায়, “পুজোর সময়টা সম্পূর্ণ পরিবারের। শুধু তাই নয় ইন্ডাস্ট্রির বন্ধুরাও হাজির থাকেন বাড়িতে। আড্ডা মারার ছুঁতো মানেই আমার বাড়ির বাগদেবীর পুজো।” একাদশ-দ্বাদশ পাঠভবনে পড়েছেন বলে স্কুলের পুজো থেকে বঞ্চিত দিতিপ্রিয়া। অবশ্য বাড়িতেই একেবারে ওই পুজোর খুশি পেয়ে যান তিনি। তিনি আরও জানান, “আমার ওই স্কুলে পুজো না হলেও যেভাবে ২২ শ্রাবণ এক্সিবিশন হত, তা অন্য স্কুলে হতই না। ”
সরস্বতী পুজোর প্রেম:
দিতিপ্রিয়া জানান, প্রেমটা তার জন্য নয়। নামেই সরস্বতী পূজার বাঙালির ভ্যালেন্টাইনস ডে। তাঁর জন্য এটি একটি সাধারণ পুজোর দিনই বটে। অষ্টাদশী রাণীমার নাকি এমন কাউকেই চোখে পড়েনি যার সাথে একটি প্রেম হতে পারে। অভিনেত্রীর ভাষায়, “দুঃখের বিষয় এটাই যে, আমার সরস্বতী পুজোয় আজ পর্যন্ত কোনও প্রেম হল না। কি আর করা যাবে, রাস্তা দিয়ে হেঁটে চলা ওরকম র্যান্ডম ভাবে কাউকেই যে ভালই লাগে না”।