শরীরের খেলা দেখিয়ে বৃদ্ধকে ফাঁদে ফেলল যুবতী, ঘনিষ্ঠ দৃশ্যের এই শর্টফিল্ম গোপনে একা দেখুন
চলতি বছরের 10 ই নভেম্বর ‘বাবা ফিল্মস’ নামে একটি ইউটিউব চ্যানেলে আপলোড হয়েছে ‘এক্স গার্লফ্রেন্ড’ নামে একটি হিন্দি শর্ট ফিল্ম। এই শর্ট ফিল্মটি কলকাতার বুকে তৈরি। ‘এক্স গার্লফ্রেন্ড’ পরিচালনা ও প্রযোজনা করেছেন কালিম খান (Kalim Khan)। শর্ট ফিল্মটির নায়কও তিনি। এছাড়াও বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন সৈয়দ মহম্মদ (Syad Mh), জিয়া চ্যাটার্জী (Jiya Chatterjee), মহম্মদ ওয়াসিম (Md. Wasim), তপন কুমার বণিক (Tapan Kumar Banik)।
শর্ট ফিল্মের শুরুতে দেখা যায়, একটি মেয়ে বধূবেশে রাস্তা দিয়ে উর্ধ্বশ্বাসে দৌড়ে পালাচ্ছে। আচমকাই একজন প্রৌঢ়র সাথে তার ধাক্কা লাগে। ওই ব্যক্তি তাকে জিজ্ঞাসা করে তার পরিচয় এবং কেনই বা সে পালাচ্ছে! মেয়েটি বলে, সে ওই ব্যক্তিকে সবকিছুই বলবে। কিন্তু তার আগে ওই ব্যক্তির কাছে সে সাহায্য চায়। ওই ব্যক্তি তাকে নিজের গাড়িতে বসিয়ে নিয়ে ওই স্থান থেকে চলে যায়। গাড়িতে বসে ওই মেয়েটি প্রৌঢ়কে বলে, তাকে জোর করে এক মদ্যপ, জুয়াড়ি ব্যক্তির সাথে বিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে তার পরিবারের সদস্যরা। মেয়েটি আত্মহত্যা করতে চায়। কিন্তু প্রৌঢ় তাকে বাধা দিলে মেয়েটি বলে, ওই প্রৌঢ় কি তাকে বিয়ে করবে! ওই ব্যক্তি জানায়, তার স্ত্রীর মৃত্যু হয়েছে কুড়ি বছর আগে। এরপর সে ওই মেয়েটিকে বিয়ে করতে চায়।
ওই ব্যক্তির নাম সঞ্জীব মালহোত্র এবং মেয়েটির নাম মেরি। সঞ্জীব মেরিকে বিয়ে করে বাড়িতে নিয়ে আসে। সঞ্জীবের ছেলে করণ অবাক হয়ে যায় এই ঘটনায়। সে তার বাবার দ্বিতীয় বিয়ে মেনে নিতে পারে না। এরপর মেরি ঘোমটা খুলতেই চমকে ওঠে করণ। সে তার বাবাকে বলে, মেরি তার পরিচিত। করণ বলে, মেরি চিটিংবাজ। কিন্তু সঞ্জীব ছেলের কথা বিশ্বাস না করে তাকে তিরস্কার করে। কিন্তু মেরি তাকে ক্ষমা করে দিতে বলে। সঞ্জীব ঘর থেকে চলে যাওয়ার পর মেরি করণকে মনে করিয়ে দেয়, একসময় সে তার অফিসে ইন্টারভিউ দিতে এসেছিল। তাকে অফিসের সিকিউরিটি গার্ড জোর করে চুম্বন করলে মেরি তাকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করার পদক্ষেপ নিতে চায়। কিন্তু ওই সিকিউরিটি গার্ড তাকে নিজের একমাসের বেতন দশ হাজার টাকা দিয়ে চুপ করিয়ে দেয়।
করণের ঘরে প্রবেশ করে মেরি তাকে টেবিল পরিষ্কার করতে দেখে ওই অফিসের কর্মী ভাবে। মেরির সাথে করণের বচসা হয়। কিন্তু সিকিউরিটি গার্ডের মুখ থেকে সে জানতে পারে, করণই ওই কোম্পানির মালিক। কিন্তু করণ মেরির ব্যবহারে বিরক্ত হয়ে তাকে অফিস থেকে বার করে দেয়। মেরি করণকে এই ঘটনা মনে করিয়ে দেয়। কিন্তু পাশাপাশি তার উপর ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগ আরোপ করে। করণকে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেয় তার বাবা। অপরদিকে মেরি সঞ্জীবকে দিয়ে তার সমস্ত সম্পত্তি নিজের নামে লিখিয়ে নেয়। এরপর সঞ্জীবকে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দিয়ে মেরি ও তার প্রকৃত স্বামী সেখানে থাকতে শুরু করে।