whatsapp channel

Lifestyle: খাবার নিয়ে মেনে চলুন ৫টি টোটকা, দারিদ্র্য কোনোদিন কাছে ঘেঁষবে না

এটি কোনো লক্ষ্মী বা অন্নপূর্ণা ভান্ডারের মনগড়া কাহিনী নয়। এখন যেই টিপস্ দেওয়া হবে সেগুলি প্রাচীন সময়ের ধারণা। আমাদের দিদা ঠাকুমা বা তাদের আগের আগের প্রজন্ম এই নিয়মগুলি মেনে চলতেন।…

Avatar

এটি কোনো লক্ষ্মী বা অন্নপূর্ণা ভান্ডারের মনগড়া কাহিনী নয়। এখন যেই টিপস্ দেওয়া হবে সেগুলি প্রাচীন সময়ের ধারণা। আমাদের দিদা ঠাকুমা বা তাদের আগের আগের প্রজন্ম এই নিয়মগুলি মেনে চলতেন। এবং, এতে করে অন্ন কষ্ট দূরে থাকতো। এমনিতেই ভারত গরীব দেশ, এই গরীব হল অর্থগত দিক দেখে। এখনও বহু মানুষ দরিদ্র সীমার নিচে বসবাস করেন। কারোর ঘরে মাসের মাঝামাঝি এলেই চাল বাড়ন্ত হয় বা অন্যান্য খাবারের।

বিশেষত দ্রব্য মূল্য বৃদ্ধির পর থেকে মানুষের উপার্জন কমছে এদিকে বাড়ছে খরচ। কিন্তু, কাজ করতে গেলে খেতে হবে। ভাঁড়ার ঘর সবসময় ভর্তি থাকাটাই হল আসল উদ্দেশ্য, তবে সেটি অবশ্যই চাল, ডাল, সবজি, মাছ, মাংস, দুধ ডিম ইত্যাদি ইত্যাদি দিয়ে, কোনোভাবেই টাকা লুকিয়ে ঘর ভর্তি নয়। মজা বাদ দিয়ে চলুন জেনে নিই কোন কোন নিয়ম পালন করলে কখনো অন্ন কষ্ট হয় না। মা লক্ষ্মীর কৃপা হয় ঘরে ঘরে।

১) ধার করা খুবই বাজে বিষয়। আজ ধার করলেন, কাল হয়তো মিটিয়ে দিলেন। পরশু ধার করলেন কিন্তু আর মেটাতে পারলেন না। তখনই শুরু হয় মন কষাকষি, রাগ ও শত্রুতা। এতে করে মা লক্ষ্মী ক্ষুন্ন হন।

২) এঁটো হাতে নুন পরিবেশন করবেন না। বা অন্যের পাত থেকে নুন নিয়ে খাবেন না।

৩) এঁটো হাতে খাবার জলের গ্লাস ধরবেন না বা অন্য কোনো খাবারের বাসন যা দিয়ে পরিবেশন করা হচ্ছে।

৪) খাবার শেষের পর ওই থালাতে জল দিয়ে হাত মুখ কোনোটাই ধোবেন না।

৫) খাবারের আগে ঈশ্বর স্মরণ করে মুখে দিন। এবং খাবার অপচয় বন্ধ করতে হবে। বিয়ে বাড়ি হোক বা রেস্তোরাঁ বা নিজের ঘরে, যেটুকু খাবেন সেটুকুই নেবেন, বাড়তি নয়।

Disclaimer: কোনো কিছু পালন করার আগে অবশ্যই নিজের বুদ্ধি বিবেচনাকে কাজে লাগানো উচিত। উপরের নিয়মগুলি একান্ত ভাবে মা ঠাকুমার থেকে নেওয়া। মানুষকে আঘাত দেওয়া বা ছোট করা উদ্দেশ্য নয়।

whatsapp logo