whatsapp channel

২৯ বছর পর ছিটেফোঁটা জলও পাবেন না ভারতবাসী, ভয়ংকর তথ্য রাষ্ট্রপুঞ্জের সমীক্ষায়

একে করোনাভাইরাস এর থাবা, উল্টোদিকে অতিবৃষ্টি। সবমিলিয়ে ও আরো মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা। চলছে ভারতের উপরে শুধু ভারত নয় ভারতসহ বিশ্বের ৫০০ কোটি মানুষের সামনে এখন মহাবিপদ এত বৃষ্টির মাঝেও…

Avatar

HoopHaap Digital Media

একে করোনাভাইরাস এর থাবা, উল্টোদিকে অতিবৃষ্টি। সবমিলিয়ে ও আরো মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা। চলছে ভারতের উপরে শুধু ভারত নয় ভারতসহ বিশ্বের ৫০০ কোটি মানুষের সামনে এখন মহাবিপদ এত বৃষ্টির মাঝেও এক বৈজ্ঞানিক হিসাব বলে দিচ্ছে যে মোটামুটি আর ২৯ বছর অর্থাৎ ২০৫০ সালের মধ্যেই নাকি ভারতসহ বিভিন্ন জায়গাতে জলকষ্ট ভুগবে মানুষ। আর কি কি ঠিক মানুষকে দেখতে হবে সেটাই হচ্ছে কথা।

বিষয়টা এমন হতো না যদি না মানুষ প্রকৃতির ওপর অত্যাচার করত আজ প্রকৃতি তার প্রতিশোধ নিচ্ছে। মানুষ উন্নতি করবে বলে প্রকৃতির ওপর কত অত্যাচার করেছে। তার কোনো হিসাব নেই। গাছ কেটে ফেলেছে জঙ্গল কেটে নিজেরা ভালোভাবে সুখে থাকবে বলে কংক্রিটের জঙ্গল তৈরি করেছে। প্রাকৃতিক পুকুর বুজিয়ে ফেলে সেখানে তৈরি হয়েছে বড় বড় অফিস-আদালত, শপিং মল, কংক্রিটের বিল্ডিং,আবাসন এবং থাকার জায়গা।

ভুলে গেছে প্রকৃতি একদিন এর প্রতিশোধ নেবে। যেদিন নেবে আর সেদিন কারুর কিছু করার থাকবে না। বিজ্ঞান যত উন্নত করুক না কেন প্রকৃতির কাছে আমরা বড্ড অসহায়। রাষ্ট্রপুঞ্জের অধীনস্থ ওয়ার্ল্ড মেট্রলজিক্যাল অরগানাইজেশনের সাম্প্রতিক রিপোর্টে এই হুঁশিয়ারি দেন। রিপোর্টে জানানো হয়, বিশ্ব উষ্ণায়নের জন্য জলবায়ুর এত দ্রুত পরিবর্তন হচ্ছে। যে পৃথিবীর জলস্তর ক্রমশ নিচে নেমে যেতে শুরু করেছে।

বিশেষভাবে আর কুড়ি বছর পরে আর ভারতবর্ষ সহ অনেক জায়গাতেই জল কষ্ট দেখা যেতে পারে। জল কষ্ট যে শুরু হয়ে গেছে তা ২০১৮ সালে বিশ্বে প্রায় ৩৬০ কোটি মানুষ টের পেয়েছে। পরিস্থিতি এখনো পর্যন্ত যদি না সামলানো যায়। তাহলে উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকার পশ্চিমাংশ ভূমধ্যসাগর, উত্তর ও দক্ষিণ আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য, পূর্ব এশিয়া, দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন জায়গাতে দেখা দেবে। জলস্তর ক্রমশ নিচের দিকে নেমে যাওয়ায় সবচেয়ে বেশি ভুক্তভোগী জায়গা দুটি আন্টাকর্টিকা এবং গ্রিনল্যান্ড।

whatsapp logo
Avatar
HoopHaap Digital Media