whatsapp channel

Soumitrisha Kundu: এই নেশার জন্যই অধিকাংশ টাকা খরচ হয়ে যায় সৌমিতৃষার!

এক একটি কাজ হঠাৎ করেই বদলে দেয় মানুষের জীবন। অভিনেতা অভিনেত্রীদের ক্ষেত্রেও এর কোনো ব্যতিক্রম নেই। কেউ কেউ দীর্ঘদিন অভিনয় জগতে থেকেও কোনো একটি প্রোজেক্টের জোরে রাতারাতি উঠে আসেন চর্চায়।…

Nirajana Nag

Nirajana Nag

এক একটি কাজ হঠাৎ করেই বদলে দেয় মানুষের জীবন। অভিনেতা অভিনেত্রীদের ক্ষেত্রেও এর কোনো ব্যতিক্রম নেই। কেউ কেউ দীর্ঘদিন অভিনয় জগতে থেকেও কোনো একটি প্রোজেক্টের জোরে রাতারাতি উঠে আসেন চর্চায়। এ প্রসঙ্গে সৌমিতৃষা কুণ্ডুর (Soumitrisha Kundu) নাম না করলেই নয়। টেলিভিশনে দীর্ঘ সাত বছরের কেরিয়ার তাঁর। কিন্তু তিনি প্রথম লাইমলাইটে আসেন ‘মিঠাই’ এর দৌলতে। এই সিরিয়াল তাঁকে কার্যত আকাশছোঁয়া খ্যাতি এনে দিয়েছিল। গোটা বাংলার দর্শকদের ঘরের মেয়ে হয়ে ওঠার পাশাপাশি জাতীয় মঞ্চেও জনপ্রিয়তা পেয়েছিল মিঠাই সিরিয়ালটি।

এই ধারাবাহিক শেষ হতে হতেই বড় ছক্কা হাঁকান সৌমিতৃষা। তাঁর হাতে আসে বড়পর্দার অফার। প্রথম ছবিতেই দেবের নায়িকা হয়ে অভিষেক করেন তিনি। মিঠাই এর মতো হিট সেই সিনেমাও। প্রেক্ষাগৃহে রমরমিয়ে ব্যবসা করেছে এই ছবি। ‘প্রধান’ হিট হওয়ার পর জনপ্রিয়তা আরো বেড়েছে সৌমিতৃষার। ইতিমধ্যেই গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে, দেবের সঙ্গে আরো একটি ছবিতে নাকি দেখা যাবে তাঁকে। যদিও সৌমিতৃষা জানিয়েছেন, এখনই কোনো ছবি তিনি করছেন না। তবে বেশ কিছু প্রোজেক্টের অফার তাঁর কাছে রয়েছে।

Soumitrisha Kundu: এই নেশার জন্যই অধিকাংশ টাকা খরচ হয়ে যায় সৌমিতৃষার!

শুধুই অভিনয় নয়, পাশাপাশি বিভিন্ন ব্র্যান্ডের প্রোমোশন, ফটোশুটেও দেখা যায় সৌমিতৃষাকে। তাঁর জনপ্রিয়তা এবং চাহিদা উত্তরোত্তর বেড়ে চলেছে। সেই সঙ্গে ব্যাঙ্ক ব্যালেন্সটাও যে বাড়ছে তাতে কোনো সন্দেহ নেই। এত কম বয়সেই তিনি এতটা সফল যে অবাক হয়ে যেতে হয়। কিন্তু নিজের উপার্জন দিয়ে কী করেন সৌমিতৃষা? কোথায় টাকা খরচ করেন তিনি?

সম্প্রতি এ বিষয়ে মুখ খোলেন সৌমিতৃষা। এক রকম লাজুক মুখেই তিনি জানান, শপিংয়ের নেশা তাঁর মারাত্মক। তিনি সুযোগ পেলেই কেনাকাটা করেন। মন ভালো থাকলেও তিনি শপিং করেন, আবার মন খারাপ থাকলেও। কিন্তু কেনাটাই সার। বেশিরভাগ সময়ই সেসব পোশাক নাকি পরেনও না তিনি। এই ভাবেই টাকাগুলো জলে যায় বলে আক্ষেপ করেন সৌমিতৃষা।

whatsapp logo
Nirajana Nag
Nirajana Nag

আমি নীরাজনা নাগ। HoopHaap-এর একজন সাংবাদিক। বিগত চার বছর ধরে এই পেশার সঙ্গে যুক্ত রয়েছি। নিজের লেখার মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাঠকদের কাছে পৌঁছে দিতে চাই