Hilsa Fish: জালে উঠল রুপোলি ইলিশ, পকেট ভর্তি টাকা আয় করছেন জেলেরা, এবার কি দাম কমবে?
দীর্ঘ সময় পরেও আবারও সেই রুপোলি ইলিশ ঘাটে উঠলো। পছন্দ করেন অর্থাৎ অল্প দামে যদি পাতেই সময় ইলিশ মাছ পড়ে, তাহলে তো ক্রেতাদের মুখে হাসি ফুটবে বই কে। দীর্ঘদিন পরে আবারো এত পরিমানে ইলিশ মাছ দেখে বেশ খুশি হয়েছেন জেলে এবং মৎস ব্যবসায়ীরা। এই ঘটনা ঘটেছে বাংলাদেশে ১৮ই আগস্ট পটুয়াখালী দুটি বড় মৎস্য কেন্দ্র আলিপুর মহিপুরে দেখা যায় চূড়ান্ত ব্যস্ততা। প্রত্যেকটা মৎস্য কেন্দ্রে ভরে গেছে রুপোলি ইলিশে।
চট্টগ্রাম, বাঁশখালী, কুতুবদিয়া, কক্সবাজার এখানে এসে মাছ বিক্রি করতে এসেছেন তাহলে বোঝা যাচ্ছে ঠিক কতটা পরিমাণে ইলিশ পাওয়া গেছে। সকালবেলা থেকেই এই জায়গা গুলো ছিল ক্রয় বিক্রয়ের ডাকে একেবারে সরগরম। অনেকটা দীর্ঘ সময়ের পর অর্থাৎ প্রায় ৬৫ দিনের পর ৭ দিনের মধ্যে দুইবার এইভাবে জেলেরা আশা করছেন, তাদের আগে যে ব্যবসায় ক্ষতি হয়েছে তা অনেকটাই পূরণ হবে। তবে প্রথম দিকে বেশ কিছুদিন সমুদ্রে জাল ফেললেও কোনো রকম মাছের দেখা মেলেনি।
কিন্তু পরের দিকে জালে উঠেছে প্রচুর পরিমাণে ইলিশ মাছ। এতটা পরিমাণে ইলিশ মাছ ধরা পরার কারণে জেলেদের মুখেও হাসি ফুটেছে, তার সঙ্গে যারা কিনতে আসছেন। তাদের মুখেও হাসি ফুটেছে, কারণ যোগান যত বেশি হবে, ইলিশের দাম কিন্তু ততই কমে যাবে।প্রচুর পরিমাণে ইলিশ পাওয়ার পরে পটুয়াখালী জেলেদের মুখে যেন হাসি ফিরেছে। প্রত্যেকটি ট্রলারে বাই পুরি থেকে ১২০ মন ইলিশ নিয়ে ফিরেছে ঘাটে। এক ঘটনাও বেশ কিছুদিন আগে অর্থাৎ স্বাধীনতা দিবসের পরের দিন ১৬ ই আগস্ট সন্ধ্যার পরে এমন ঘটনা ঘটে।
যার ফলে ঘাটের ধারে আড়তদারদের একবারে ব্যস্ততা তুঙ্গে লেগে যায়, সেই মাছগুলোকে ট্রাকে ভরা এবং ট্রাকে করে সমস্ত জায়গায় পৌঁছে দেওয়ার কাজ শুরু হয়ে যায়। বেশ কিছুদিন কিন্তু বেশ ভালই ব্যবসা করতে পারছেন বাংলাদেশের মৎস্যজীবীরা। তবে তার আগে বেশ কিছুদিন ব্যবসায় মন্দা গেছে, এর ফলে প্রচুর ক্ষতি হয়েছে ট্রলার মালিকদের। তারা প্রত্যেকেই বিশ্বাস করছেন, সমস্ত ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে পারবেন।