Keema Polao Recipe: একঘেয়ে ভাত ডাল আর নয়, বাড়িতে সহজেই বানিয়ে ফেলুন কিমা পোলাও
আমরা প্রত্যেকেই বিরিয়ানি বা পোলাও খেতে ভীষণ পছন্দ করি, কিন্তু বিশ্বাস করুন আপনি যদি বাড়িতে এইভাবে পোলাও রান্না করেন, তাহলে বিরিয়ানিকেও হার মানাবে। সব সময় কি আর ডাল ভাত খেতে ভালো লাগে? বাচ্চাদের টিফিনে যদি এইভাবে পোলাও বানিয়ে দেন, তাহলে কথা দিচ্ছি সবাই চেটে চেটে খাবে। তাই আর দেরি না করে চটপট দেখে ফেলুন কিভাবে বানাবেন কিমা পোলাও।
কিভাবে এই পোলাও বানাবেন দেখে নিন, তার আগে দেখে নিন এই পোলাওটি বানাতে কি কি উপকরণ লাগছে –
ঘি– পোলাও রান্না করার জন্য ঘি অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি উপাদানকৃত যারা ঘি খান না তারা ঘি এর বদলে সাদা তেল ব্যবহার করতে পারেন।
মাংস– ছোট মাংসের কিমা নিয়ে নিতে পারেন।
লম্বা দানার বাসমতি চাল – এই পোলাওটি করার জন্য যে জিনিসটি ভীষণ প্রয়োজনীয় সেটি হলো লম্বা দানার বাসমতি চাল।
মশলা – জিরে, কালো গোলমরিচ, দারুচিনি এবং তেজপাতা, কাশ্মীরি লাল লঙ্কা গুঁড়ো এবং হলুদ। আপনি চাইলে গরম মশলাও যোগ করতে পারেন। হলুদ পেঁয়াজ, টমেটো, তাজা আদা ও রসুনের পেস্ট, পুদিনা ও ধনেপাতা।
কিভাবে রান্না করবেন?
ঝটপট পাত্রে ঘি বা তেল গরম করুন এবং মশলা এবং পেঁয়াজ ভাজুন। মুরগীর মাংস দিয়ে দিতে হবে, তারপর খুব ভালো করে মিশিয়ে নিতে হবে। পুদিনা, হলুদ, লাল লংকার গুঁড়ো, নুন এবং টমেটো দিন। চাল, এবং জল যোগ করুন এবং ভালো ভাবে মেশান যাতে সমস্ত চাল জলের মধ্যে ডুবে থাকে।
তারপর কিছুক্ষণের জন্য পাত্রের ঢাকা বন্ধ করে দিতে হবে পাঁচ মিনিটের জন্য, প্রেসার কুকারে একটা সিটি দিয়ে নিন, তারপর ধনেপাতা তারপরে লঙ্কা দিয়ে ভালো করে সাজিয়ে নিন। প্রেসার কুকারে এই রান্নাটা করা সবচেয়ে সহজ, তবে আপনি যদি চান ইচ্ছা করলেই কড়াইতেও করতে পারেন সেক্ষেত্রে সময় অনেক বেশি লাগবে।
যদি সংরক্ষণ করতে চান, তাহলে ফ্রিজের মধ্যে কোন এয়ার টাইট কন্টেনারে দুই থেকে তিন দিনের মধ্যে মতো রেখে দিতে পারেন, তারপর মাইক্রোওয়েভে পুনরায় গরম করে খেতে পারেন।