Kolkata Street Food: আরজিকর কাণ্ডের প্রভাব কলকাতার স্ট্রিট ফুডেও, খদ্দের কমছে তেলেভাজার দোকানে
সামনেই পুজো আসছে। এই সময়ই তো জমে ওঠে পুজোর বাজার। সেই সঙ্গেই কলকাতা মানেই তো স্ট্রিট ফুড কেনাকাটা র পাশাপাশি মানুষ খাবেনা তাও হয়না। রাস্তার ধারে জমিয়ে হয় দেদার খাওয়া দাওয়া। তবে আরজি কর কাণ্ড যেন সেই ছন্দকে পালটে দিয়েছে, রাস্তার ধারে বহু দোকানে আর আগের মতো ভিড় দেখা যাচ্ছেনা। আনন্দ অনুষ্ঠানেও যেন মন নেই কারুর। রাস্তার ধারে সেই দল বেঁধে খাওয়া সেটাতেও বিশেষ যেন মন নেই অনেকের, সকলের মন মেজাজ ভালো না।
এর সঙ্গেই যুক্ত হয়েছে বিভিন্ন জায়গায় প্রতিবাদকারীরা। তাদের আটকাতে পুলিশের তৎপরতা। শ্যামবাজারের মত ব্যস্ততম সময়তেও রাস্তা কেমন যেন ফাঁকা ফাঁকা লাগে।
আরজি করের কাছেই তেলেভাজার দোকানে কাজ করেন হারুন আলি খান। তিনি জানান, আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের কাছে পরিস্থিতি আরও অন্যরকম হয়ে গেছে। ৭০-৮০ শতাংশ বিক্রিবাটা কমে গিয়েছে। কিছু ক্ষেত্রে দোকানপাট বন্ধও রাখতে হচ্ছে। পুজোর আগে কিভাবে কর্মচারী দের মাইনে দেবেন তাই বুঝতে পারছেন না।
কার্যত আরজি কর ও সংলগ্ন এলাকায় আন্দোলনের জেরে মারাত্মক প্রভাব পড়েছে রাস্তার খাবারের উপর। তেলেভাজার দোকান থেকে কচুরির দোকান সবক্ষেত্রে ক্রেতার সংখ্য়া ক্রমশ কমছে। এসবের মধ্যে সোনারপুর দক্ষিণের তৃণমূল বিধায়ক লাভলি মৈত্রর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হল সোনারপুর থানায়। তিনি উসকানিমূলক বক্তব্য করেছেন। এমন টাই অভিযোগ তুলে পুলিশের কাছে অভিযোগ জানানো হয়েছে। বামপন্থী নেতা সায়ন বন্দ্যোপাধ্য়ায় লাভলির বিরুদ্ধে অভিযোগ জানান। ।