whatsapp channel

Madhumita Sarcar: অনুমতি না নিয়েই এই কাজ করতে গিয়ে বিপাকে অভিনেত্রী মধুমিতা

বর্তমান কালে শুটিংয়ে ড্রোন ক্যামেরার ব্যবহার অত্যন্ত সাধারণ ঘটনা। এরিয়েল শট নিতে সাধারণতঃ ড্রোন ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়। টলিউডও এই মুহূর্তে ড্রোন ক্যামেরায় বিশ্বাসী হয়ে উঠেছে। কিন্তু এই ড্রোন ক্যামেরার…

Avatar

বর্তমান কালে শুটিংয়ে ড্রোন ক্যামেরার ব্যবহার অত্যন্ত সাধারণ ঘটনা। এরিয়েল শট নিতে সাধারণতঃ ড্রোন ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়। টলিউডও এই মুহূর্তে ড্রোন ক্যামেরায় বিশ্বাসী হয়ে উঠেছে। কিন্তু এই ড্রোন ক্যামেরার কারণেই সমস্যার সম্মুখীন হলেন মধুমিতা সরকার (Madhumita Sarcar)।

এই মুহূর্তে নর্থ বেঙ্গলে চলছে মধুমিতার একটি ফিল্মের শুটিং। কলকাতার এক নামকরা প্রযোজনা সংস্থার ফিল্মের শুটিং করছেন মধুমিতা। রবিবার, জলপাইগুড়ি বনবিভাগের মোরাঘাট বনাঞ্চলের অন্তর্গত খুঁটিমারি বিট এলাকায় অবৈধ ভাবে ড্রোন উড়িয়ে শুটিং করার ফলে স্থানীয় মানুষদের আপত্তির মুখে পড়তে হয় ওই শুটিং ইউনিটকে। ফলে বাধ্য হয়ে ইউনিটের কর্মীরা ড্রোনটি নামিয়ে আনেন। এরপর বনবিভাগের কর্মীরা সেই ড্রোনটি বাজেয়াপ্ত করেন। এই ঘটনাটির সময় শুটিং স্পটে উপস্থিত ছিলেন মধুমিতা।

বনবিভাগের তরফে জানানো হয়েছে, সংরক্ষিত বনাঞ্চলে ড্রোন ক্যামেরার মাধ্যমে শুটিংয়ের জন্য বিশেষ অনুমতির প্রয়োজন হয়। কিন্তু ওই প্রযোজনা সংস্থার তরফে কোনো অনুমতি নেওয়া হয়নি। এই কারণে ড্রোনটিকে বাজেয়াপ্ত করেছে মোরাঘাট বন দফতর। শোনা যাচ্ছে, ডিলিট করা হতে পারে ড্রোনের মাধ্যমে তোলা ফুটেজও। স্থানীয় অধিবাসীদের মতে, ড্রোন ক্যামেরায় শুটিং করা ছবি দেখতে ভালো লাগলেও তা কোথায় ওড়ানো দরকার , সেই তথ্য জানা প্রয়োজন।

অপরদিকে স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের ক্যামেরাবন্দি হয়েছে পুরো ঘটনাটি। ভিডিও ফুটেজে দেখা যাচ্ছে, সেটে হইচই চলছে। তার মধ্যেই সেট ছেড়ে বেরিয়ে যাচ্ছেন মধুমিতা। এই ঘটনায় এলাকাবাসীরা অত্যন্ত অসন্তুষ্ট। তাঁরা জানিয়েছেন, তাঁদের অঞ্চল আরও বেশি প্রচার পাক, তাঁরাও চান। কিন্তু তা বেআইনি ভাবে হতে দেবেন না তাঁরা।

whatsapp logo