whatsapp channel

Soumitrisha Kundu: একে অপরকে সযত্নে খাইয়ে দিলেন কেক, কিভাবে পালিত হল ‘মিঠাই’ রাণীর জন্মদিন!

বয়সটা একটু বাড়ল সৌমিতৃষার। তবে জি বাংলার ফ্রেমের মতো ৪০ বছর নয়, মাত্র ১টা বছর। গত ২৪ ফেব্রুয়ারি শুভ জন্মদিন ছিল মিঠাইরাণীর। ২২ বছরে পা দিলেন মোটে। জমিয়ে সেলিব্রেশনটাও হয়েছে।…

Avatar

HoopHaap Digital Media

বয়সটা একটু বাড়ল সৌমিতৃষার। তবে জি বাংলার ফ্রেমের মতো ৪০ বছর নয়, মাত্র ১টা বছর। গত ২৪ ফেব্রুয়ারি শুভ জন্মদিন ছিল মিঠাইরাণীর। ২২ বছরে পা দিলেন মোটে। জমিয়ে সেলিব্রেশনটাও হয়েছে। ঠিক মধ্যরাতে ইন্ডাস্ট্রির তিন বন্ধু রিয়াজ লস্কর, শুভ্রজিত সাহা আর সায়ক চক্রবর্তী আগেভাগেই সারপ্রাইজ দিয়ে রেখেছিল মিঠাইকে। মাঝ রাতে গাড়ি থামিয়ে রাস্তার উপর কেক কাটার মজাটাই তো আলাদা। এমন মজাই গত রাত্রে উপভোগ করে নিয়েছেন মিঠাই।

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Riaz laskar (@riaz_laskar)

এদিকে ‘মিঠাই’ মেগার পুরো টিম, বিশেষ আদৃত ওরফে উচ্ছেবাবুও কিন্তু ভুলে যায়নি নিজের অনস্ক্রিন বউ-এর জন্মদিনটা। সবে মাত্র প্রেমের পথে পা বাড়িয়েছেন দুজনে। প্রেম কে বজায় রাখতে তাই বোধ লাল সাদা বেলুন দিয়েই ভরে তুলেছিলেন ছাদখানা। রাতের বুকে ছাদ পেতে চাঁদের হাঁট বসেছিল জন্মদিনেই রাতটায়। ঝলমলে লাল শাড়িতে মোহময়ী সেজে ঘটবুড়ি হয়ে কেকের সামনে বসেছিলেন মিঠাইরাণী। কেক খাওয়ার পর্ব শেষে কিন্তু কেক মাখামাখি বন্ধ ছিল। কারণ বার্থ ডে গার্ল একদম পছন্দ করেন না।

উপহারের তো বন্যাই বয়ে গেল। হলদে গোলাপ, চকোলেট, ব্যাগ– বাদ নেই কিছুই। অনস্ক্রিন বরের সাথে বেশ রোম্যান্টিক একখানা ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন সৌমিতৃষা নিজেই। এক হাতে বেলুন একহাতে জড়িয়ে রেখেছেন স্বামীকে। আলাদাই ব্যাপার।এদিকে রাত থেকেই অভিনেত্রীর ফ্যান পেজগুলি মুখিয়ে ছিল শুভেচ্ছা জানানোর জন্য। বলা বাহুল্য, মন্তব্য বক্স গুলো ভরে গিয়েছে একেবারে। “শুভ জন্মদিন মিঠাইরাণী। খুব মিষ্টি দেখাচ্ছে তোমায়। সারাজীবন খুশি থেকো।”

সৌমিতৃষা কিন্ত ঘরের মেয়ে হয়ে উঠেছেন সারা বাংলার। হাজারো গিফ্ট নিয়ে শ্যুটিং সেটে তাঁর কাছে উপস্থিত হয়ে গিয়েছিল অনেক ফ্যান। প্রত্যেকের সাথে ছবি তুলে শেয়ারও করেছেন ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে। বেশ হাসি হাসি মুখ ছিল ওঁদের। হবে নাই বা কেন! এত ভালোবাসা তো একমাত্র সৌভাগ্যবতীর কপালেই জোটে। অভিনেত্রীর ভাষায়, “আমি তো ধন্য, তোমাদের মতো পরিবারকে পাশে পেয়ে।” নেটিজনের মতে, কর্মস্থল যে পরিবারের ড্রয়িং রুম হতে পারে মিঠাইদের না দেখলে হয়ত বোঝাই যেতনা।

whatsapp logo
Avatar
HoopHaap Digital Media