whatsapp channel

বদলে যাচ্ছে নিয়ম, বড় সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন রেশন কার্ড উপভোক্তারা

একজন ভারতীয়র পরিচয়পত্র হিসেবে রেশন কার্ডের (Ration Card) ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দেশের একটা বড় সংখ্যক মানুষ রেশন কার্ডের সুবিধা নিয়ে থাকেন। ভারতের মতো উন্নয়নশীল দেশে এখনো বহু মানুষই দারিদ্রসীমার নীচে…

Nirajana Nag

Nirajana Nag

একজন ভারতীয়র পরিচয়পত্র হিসেবে রেশন কার্ডের (Ration Card) ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দেশের একটা বড় সংখ্যক মানুষ রেশন কার্ডের সুবিধা নিয়ে থাকেন। ভারতের মতো উন্নয়নশীল দেশে এখনো বহু মানুষই দারিদ্রসীমার নীচে রয়েছেন। তাদের জন্য রেশন কার্ড খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ সরকারের তরফে বিনামূল্যে রেশন দেওয়া হচ্ছে বেশ কয়েক বছর। শুধু দারিদ্রসীমার নীচে থাকা মানুষরাই নন, আরো অনেকেই বিনামূল্যে রেশনের সুবিধা নিয়ে থাকেন।

এবার রেশন কার্ড নিয়ে এক বড় আপডেট প্রকাশ্যে এসেছে যাতে দেশের সাধারণ মানুষের এক বড় সমস্যা দূর হতে চলেছে। এখন থেকে শুধু আর দিল্লি, নয়ডা নয়, বিহার, উত্তরপ্রদেশ, রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, পঞ্জাব, ঝাড়খণ্ড, ছত্তিশগড় এবং পশ্চিমবঙ্গের মতো রাজ্যে মিটতে চলেছে রেশন বন্টনে সমস্যার অভিযোগ। ২০২৪ সালের ১ লা মার্চের পর থেকেই রেশন কার্ড বিতরণ এবং এই সংক্রান্ত একাধিক সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে চলেছে উপভোক্তারা। এখন থেকে জেলা সদরে বসে গ্রামাঞ্চলের ক্রেতা এবং দোকানদারদের উপরে নজরদারি চালাতে পারবেন আধিকারিকরা। জেলা সদর হোক বা দিল্লিতে বসেও আধিকারিকরা দোকানগুলির দিকে নজর রাখতে সক্ষম হবেন।

সারা দেশেই এখন ই পশ মেশিন বসানো হচ্ছে। এই মেশিনের মাধ্যমে গ্রামাঞ্চলে থাকা উপভোক্তারাও সহজে রেশন পাবেন। সেই সঙ্গে দোকানদার যদি রেশনের পরিমাণে কোনো কাটছাঁট করে সেটাও জানা যাবে। উল্লেখ্য, দেশের বিভিন্ন রাজ্য থেকে কিন্তু রেশন সামগ্রীতে গরমিলের অভিযোগ এসেছে। এমনকি মাসের পর মাস ধরে রেশন না পাওয়ার অভিযোগও করেছেন অনেকে। সে সমস্ত সমস্যাই এবার মিটতে চলেছে।

২০২৪ এর ১ লা মার্চ থেকে গোটা দেশে রেশন বন্টন ব্যবস্থায় আসতে চলেছে বড়সড় পরিবর্তন। দেশের প্রায় ৮০ কোটিরও বেশি উপভোক্তাদের আর রাজ্য বা জেলা সরবরাহ দফতরে অভিযোগ জানাতে হবে না। কারণ জেলা সরবরাহ দফতরের পাশাপাশি দিল্লির আধিকারিকরাও নজর রাখবেন রেশন বন্টনে।

whatsapp logo
Nirajana Nag
Nirajana Nag

আমি নীরাজনা নাগ। HoopHaap-এর একজন সাংবাদিক। বিগত চার বছর ধরে এই পেশার সঙ্গে যুক্ত রয়েছি। নিজের লেখার মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাঠকদের কাছে পৌঁছে দিতে চাই