নোয়া-মাম্পির মতই গুরুত্বপূর্ণ উজ্জয়িনী-র চরিত্র, ‘দেশের মাটি’ প্রসঙ্গে মুখ খুললেন পায়েল
ইন্ডাস্ট্রিতে ষোলো বছর অতিক্রান্ত করলেন অভিনেত্রী পায়েল দে (Payel De)। এই মুহূর্তে স্টার জলসার জনপ্রিয় সিরিয়াল ‘দেশের মাটি’-তে উজ্জয়িনী-র চরিত্রে অভিনয় করছেন পায়েল। কিন্তু ‘দেশের মাটি’ -র নায়িকা চরিত্র ‘নোয়া’ ছাড়াও অপর একটি চরিত্র মাম্পিও এখন মুখ্য হয়ে উঠেছে, অন্তত গল্প তেমনটাই বাঁক নিয়েছে। তাই ইতিমধ্যেই অনেকের মনে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে, উজ্জয়িনী-র সম্ভাবনাময় চরিত্র কিছুটা হলেও অন্তরালে চলে যাচ্ছে না! প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে, ডোডো-উজ্জয়িনীর সমীকরণ নিয়েও। এবার তা নিয়ে মুখ খুললেন ‘উজ্জয়িনী’ পায়েল স্বয়ং।
View this post on Instagram
‘দেশের মাটি’ শুরুর দিন থেকেই সব চরিত্রই মুখ্য, বললেন পায়েল। তিনি জানিয়েছেন, এটি এমন একটি সিরিয়াল যাতে সব চরিত্রই গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি জুটি এক-একটি কাহিনী তৈরি করে। গত এক বছর ধরে ‘দেশের মাটি’-তে উড্জ্বয়িনী-র ভূমিকায় অভিনয় করছেন পায়েল। সিরিয়ালের কাহিনীতে উড্জ্বয়িনী-র উত্তরণ সম্ভব হয়েছে চিত্রনাট্যকার লীনা গঙ্গোপাধ্যায় (Leena Ganguly)-র শক্তিশালী লেখনীর জন্য বলে অভিমত পায়েলের।
পায়েলও অভিনয় করতে করতে ভালোবেসে ফেলেছেন তাঁর ‘উজ্জয়িনী’-কে। তিনি বলেছেন, লীনা তাঁর চিত্রনাট্যে এই চরিত্রটি যেভাবে লিখছেন, তা তাঁর অভিনীত অন্যান্য চরিত্রগুলির তুলনায় একেবারেই আলাদা। পায়েলের কথায় উঠে এল, উজ্জয়িনীর ভিন্নতা।
View this post on Instagram
পায়েল জানালেন, উজ্জয়িনীর সঙ্গে তার স্বামীর সম্পর্ক খুব একটা সহজ না হলেও পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সে খারাপ ব্যবহার করে না। নিজের সমস্যার সমাধান নিজেই করে নিতে পারেন। তিনি একজন আত্মবিশ্বাসী ও স্বাধীনচেতা মহিলা। ফলে নোয়া ও মাম্পির তুলনায় উজ্জয়িনী-র গুরুত্ব কম নয় বলেই মনে করেন পায়েল।