whatsapp channel

Ranjit Mallick: নিজের মেয়েকেই ছবি থেকে বাদ দেওয়ার কথা বলেছিলেন রঞ্জিত মল্লিক!

মাঝে অসুস্থ হয়ে পড়লেও বর্তমানে যথেষ্ট সুস্থ রয়েছেন রঞ্জিত মল্লিক (Ranjit Mallick)। 2020 সালে রঞ্জিতবাবুর ফিল্ম কেরিয়ারের পঞ্চাশ বছর পূর্ণ হয়েছে। পঞ্চাশ বছর পূর্তিতে কোয়েল (Koel Mallick)-কে তাঁর বাবা বলেছিলেন…

Avatar

Nilanjana Pande

Advertisements
Advertisements

মাঝে অসুস্থ হয়ে পড়লেও বর্তমানে যথেষ্ট সুস্থ রয়েছেন রঞ্জিত মল্লিক (Ranjit Mallick)। 2020 সালে রঞ্জিতবাবুর ফিল্ম কেরিয়ারের পঞ্চাশ বছর পূর্ণ হয়েছে। পঞ্চাশ বছর পূর্তিতে কোয়েল (Koel Mallick)-কে তাঁর বাবা বলেছিলেন একটি মুভি করলে কেমন হয়! কোয়েল পরামর্শ দিয়েছিলেন একটি মার্ডার মিস্ট্রি করার যাতে কখনও অভিনয় করেননি রঞ্জিতবাবু। তিনি নিজেও চাইছিলেন অন্য ঘরানার ফিল্মে নিজেকে দেখতে। ফলে তাঁর বন্ধু হরনাথ চক্রবর্তী (Haranath Chakraborty)-র সাথে যোগাযোগ করেছিলেন রঞ্জিতবাবু। হরনাথবাবুর ছেলেই তাঁদের দেন ‘তারকার মৃত্যু’-র কনসেপ্ট। চিত্রনাট্য লেখেন পদ্মনাভ (Padmanabha Dasgupta)।

Advertisements

তবে ‘তারকার মৃত্যু’ শুধুমাত্র মার্ডার মিস্ট্রি নয়, মিশেল রয়েছে ভৌতিক ঘটনারও। ‘তারকার মৃত্যু’-র কেন্দ্রে রয়েছেন এক লেখক। তাঁর মৃত্যুকে ঘিরেই তৈরি হয়েছে কাহিনী। তবে বাস্তব জীবনে রঞ্জিতবাবু বিশ্বাস করেন, তারকার মৃত্যু হয় না। কারণ তাঁকে তৈরি করে দর্শকদের ভালোবাসা। কিন্তু মজা করে রঞ্জিতবাবু বললেন, ভূতকে ভয় পান, তাই একটু সমীহ করে চলেন। খুব শীঘ্রই মুক্তি পেতে চলেছে ‘তারকার মৃত্যু’। এককথায় বলতে গেলে, এই ফিল্মটি রঞ্জিতবাবুর পারিবারিক ফিল্ম। কারণ পরিচালক হরনাথ তাঁর বৃহত্তর পরিবারের সদস্য।

Advertisements

অঞ্জন চৌধুরী (Anjan Chowdhury) নির্মিত ফিল্ম ‘শত্রু’-তে অভিনয় করতে গিয়ে রঞ্জিতবাবুর সাথে হরনাথের আলাপ হয়েছিল। অঞ্জনবাবুর সহকারী পরিচালক ছিলেন হরনাথ। হরনাথ পরিচালিত ‘নাটের গুরু’-র মাধ্যমেই ইন্ডাস্ট্রিতে আত্মপ্রকাশ ঘটেছিল কোয়েলের। ইন্ডাস্ট্রিকে নিজের একশো শতাংশ দিয়েছেন রঞ্জিতবাবু। ফলে আপোষ করতে চাননি। হরনাথকে বলেছিলেন, দুই দিন দেখে অভিনয় না পারলে কোয়েলকে বাদ দিয়ে দিতে। কারণ যদি নবাগতা কোয়েল একটি ফিল্মকে টানতে না পারেন, তাহলে বাবা হিসাবে খারাপ লাগবে রঞ্জিতবাবুর। তবে তিনি মনে করেন, একটি ফিল্ম তৈরি করতে প্রচুর অর্থ লাগে। ফলে লোকসান চাননি রঞ্জিতবাবু।

Advertisements

ইন্ডাস্ট্রি ক্রমশ বদলেছে। ব্যালান্স করে চলছেন রঞ্জিতবাবুও। ভালো-মন্দ সব ক্ষেত্রেই রয়েছে। মানিয়ে নিচ্ছেন তিনিও। আগের মতোই এখনও নির্লোভ কিংবদন্তী অভিনেতা। তবে যদি কখনও অটোবায়োগ্রাফি লেখেন, তাহলে বইয়ের নাম ‘নানা রঙের দিনগুলি’ দিলে মন্দ হবে না বলে মনে হয় রঞ্জিতবাবুর।

Advertisements

 

View this post on Instagram

 

A post shared by SVF (@svfsocial)

whatsapp logo
Advertisements