whatsapp channel

Ranu Mondal: ‘লতা মঙ্গেশকর বয়সে বড় আমি সম্মানে বড়’, ফের বেফাঁস মন্তব্য রানু মন্ডলের

রানাঘাটের ভিখারিনী রানু মন্ডলকে এক সময় গান গেয়ে ভিক্ষাবৃত্তি করে যার জীবন যাপন করতে হত। পরবর্তীকালে অতীন্দ্র নামে এক যুবকের তৎপরতায় তার গান সোশ্যাল মিডিয়া মারফত পৌঁছে যায় তাবড় তাবড় শিল্পীদের কাছে। আর তারপরেই ভিক্ষাবৃত্তি ছেড়ে একটু একটু করে আশার আলো দেখছেন রানাঘাটের ভিখারিনী রানু মন্ডল। অতীন্দ্র বাবুর তোলা এই একটি গানের ভিডিও যেখানে রানু দি গেয়েছিলেন 'এক প্যায়ার কা নাগমা হ্যা'। সেই গান মানুষের কাছে এতটা পরিমাণে পৌঁছে গিয়েছিল, যে কিছুদিন পরেই রানুদির ডাক পড়ে মুম্বাই থেকে।

Avatar

HoopHaap Digital Media

রানাঘাটের ভিখারিনী রানু মন্ডলকে এক সময় গান গেয়ে ভিক্ষাবৃত্তি করে যার জীবন যাপন করতে হত। পরবর্তীকালে অতীন্দ্র নামে এক যুবকের তৎপরতায় তার গান সোশ্যাল মিডিয়া মারফত পৌঁছে যায় তাবড় তাবড় শিল্পীদের কাছে। আর তারপরেই ভিক্ষাবৃত্তি ছেড়ে একটু একটু করে আশার আলো দেখছেন রানাঘাটের ভিখারিনী রানু মন্ডল। অতীন্দ্র বাবুর তোলা এই একটি গানের ভিডিও যেখানে রানু দি গেয়েছিলেন ‘এক প্যায়ার কা নাগমা হ্যা’। সেই গান মানুষের কাছে এতটা পরিমাণে পৌঁছে গিয়েছিল, যে কিছুদিন পরেই রানুদির ডাক পড়ে মুম্বাই থেকে।

সেখানে হিমেশ রেশমিয়ার সঙ্গে গেয়েছিলেন ‘তেরি মেরি কাহানি’। এত কিছুর পরেও পরবর্তীকালে মুম্বাইতে নিজের জায়গা করতে পারেন নি। তিনি তবে অনেকেরই মতে, অহংকারই রানুদির পতনের মূল কারণ হয়ে দাঁড়ায়। হাতে কাঁচা লঙ্কা নিয়ে রানুদির গান ধরেছেন ‘ঝাল লেগেছে আমার ঝাল লেগেছে’। সম্প্রতি একটি ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে রানুদির এই অসাধারণ ভিডিওটি প্রকাশ পেয়েছে। নীল রঙের জ্যাকেট পড়ে এবং কমলা রঙের নাইটি পড়ে খোলা চুলে, হাতে একটি সবুজ রঙের কাঁচালঙ্কা নিয়ে রানুদির সুরেলা গলায় গেয়ে চলেছেন বিখ্যাত বাংলা গান ঝাল লেগেছে। শুধু তাই নয় যেকোনো ইউটিউবাররা গেলে রানুদি নানান রকম ভাবে গান শোনান। সম্প্রতি রানুর গলায় কাঁচা বাদাম গান শোনা গেছে। তবে মাঝেমধ্যে রানুদির ব্যবহারে অশালীনতা লক্ষ্য করা যায়, সম্প্রতি এক ইউটিউবার তার জন্য খাসির মাংস নিয়ে গেলে তিনি খাসির মাংস জালনা দিয়ে ফেলে দেন। সম্প্রতি আরেকটি ইউটিউব চ্যানেল ভিডিওতে তিনি তার দাম্ভিকতা প্রকাশ করেছেন। তাকে যখন প্রশ্ন করা হয় যে তাকে বাংলার লতা মঙ্গেশকার বলা হয়, তার উত্তরে তিনি বলেন লতা মঙ্গেশকার তার থেকে বয়সে বড় কিন্তু সম্মানে তিনি লতা মঙ্গেশকারের থেকে অনেকটাই বড়। এই কথা শুনে অধিকাংশ নেটিজেনরা রেগে যান। তার এই কথাতেই বোঝা যায় যে তিনি কতখানি মানসিক ভারসাম্যহীন একজন মহিলা।

সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে কত কিছুই না ভাইরাল হয়, রানু মন্ডল তার প্রকৃষ্ট উদাহরণ সোশ্যাল মিডিয়া কি করতে পারে। তা সত্যিই রানু মন্ডল কে না দেখলে জানা যেত না। তবে বর্তমানের অবস্থা সত্যিই খুব খারাপ নানান রকম কাজকর্মের জন্য অনেকে তাকে মানসিক ভারসাম্যহীন বলেও আখ্যা দিয়েছেন। তবে তার গলার মধ্যে অবশ্যই কিছু নিশ্চয়ই আছে না হলে এখনো পর্যন্ত রানু মন্ডলের এতো ফ্যান ফলোয়ার্স থাকতো না। তাই আর দেরি না করে চটজলদি Hoophaap এর পাতায় দেখে ফেলুন রানুদির ভিডিও

whatsapp logo
Avatar
HoopHaap Digital Media