whatsapp channel

সঞ্জু-কঙ্গনা একই ফ্রেমে, ফের ট্রোলের শিকার বলিউড কুইন!

কিছুদিন আগেই সঞ্জয় দত্তের ড্রাগ অ্যাডিকশন নিয়ে আওয়াজ তুলেছিলেন বলিউড কুইন কঙ্গনা রানাউত। সেই লিঙ্ক আমরা শেষে দেব, কিন্তু তাঁর আগে দেখে নিন সঞ্জয়-কঙ্গনার যুগলবন্দী ছবি। 'পিঙ্কভিলা' নামক একটি সংস্থা…

Avatar

HoopHaap Digital Media

Advertisements
Advertisements

কিছুদিন আগেই সঞ্জয় দত্তের ড্রাগ অ্যাডিকশন নিয়ে আওয়াজ তুলেছিলেন বলিউড কুইন কঙ্গনা রানাউত। সেই লিঙ্ক আমরা শেষে দেব, কিন্তু তাঁর আগে দেখে নিন সঞ্জয়-কঙ্গনার যুগলবন্দী ছবি। ‘পিঙ্কভিলা’ নামক একটি সংস্থা সম্প্রতি সঞ্জয়-কঙ্গনার ছবি পোস্ট করেন তাঁদের ইন্সটাগ্রাম পেজে। যা দেখে নেটিজেনরা বলতে শুরু করেন, কঙ্গনা এতদিন সঞ্জয় দত্তের বিপক্ষে আওয়াজ তুললেন এরপরেও কীভাবে এক ফ্রেমে আসেন? সঞ্জউ-কঙ্গনাকে একফ্রেমে দেখে নেটিজেনদের কটাক্ষের শিকার হন কঙ্গনা। রইল সেই ছবি।

Advertisements

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Pinkvilla (@pinkvilla)

Advertisements

এখানে কঙ্গনা বারবার বলেছেন যে তিনি একজন অসুস্থ মানুষকে দেখতে এসেছেন। বলিউডের চর্চিত স্টার সঞ্জয় দত্ত ফুসফুসের ক্যান্সারের রোগে আক্রান্ত। জোরকদমে তাঁর চিকিৎসা চলেছে। রুগ্ন শরীর থেকে আবারও পুরনো তাগড়াই চেহারায় ফিরেছেন তিনি। দিচ্ছেন নতুন হেয়ার কাট, পোশাকেও অভিনবত্ব এনেছেন। সব মিলিয়ে সঞ্জুবাবা এখন অনেকটা ফিট।

Advertisements

যারা কঙ্গনার অবুরাগী তাঁরা কেউ কঙ্গনার এই ছবিকে মেনে নিতে পারেননি। তাঁদের মতে কঙ্গনা হয়তো নিজের খোলস পালটাচ্ছেন। ২০২০ তে কঙ্গনাকে যেই প্রতিবাদী রূপে দেখেছেন দেশবাসী সেখানে সঞ্জুবাবার পাশে বসে ছবি তোলা ঘিরে উঠেছে বিতর্ক। যদিও কঙ্গনা খুব সাধারণ ভাবেই একজন অসুস্থ মানুষকে দেখতে গিয়েছিলেন। প্রসঙ্গত থলাইভির শ্যুটিং উপলক্ষ্যে সম্প্রতি হিমাচল থেকে হায়দরাবাদে পাড়ি দেন কঙ্গনা রানাউত। বর্তমানে তিনি নিজামের শহরে গিয়ে একটি হোটেলে আছেন, সেই হোটেলে সঞ্জয় দত্তও রয়েছেন। রীতিমত ভদ্রতার খাতিরে সঞ্জয় দত্তের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন ২০২০ র প্রতিবাদী অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাউত। সঞ্জয় দত্তকে দেখে তিনি রীতিমত চমকে ওঠেন এমনকি সঞ্জুবাবাকে ‘সুপুরুষ’ বলে প্রশংসাও করেন। নিজেও সেই ছবি ট্যুইট করেন অভিনেত্রী।

Advertisements

একদিকে কঙ্গনার এই ছবি ঘিরে হালকা গুঞ্জন শুরু হয়েছে নেট পাড়ায়, পাশাপাশি বড় জয়ের ঘোষণা হল আজ। কঙ্গনার পালি হিলের বাংলো ভাঙা ‘বেআইনি’ বলে রায় দেন বোম্বে হাইকোর্ট। এদিন বিচারপতি এস জে কাঠাওয়ালা এবং বিচারপতি আর আই চাগলা-র ডিভিশন বেঞ্চের রায় অনুযায়ী, কঙ্গনার অফিসে বিএমসি-র ভাঙচুর চালানোর পিছনে সঠিক ও নির্দিষ্ট কোনও কারণ ছিল না, বরং অসৎ উদ্দেশ্যে পরিচালিত হয়ে এ কাজ সম্পাদন করা হয়। এর পরেই এক জন ভ্যালুয়ার নিয়োগ করে ভাঙচুরের ফলে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণ করার নির্দেশও দিয়েছে হাইকোর্ট। বিচারপতির তরফ থেকে কঙ্গনাকেও তাঁর শব্দ ও কাজের ব্যাপারে সংযম রাখার উপদেশ দেওয়া হয়েছে।

কঙ্গনা ছেড়ে দেবার পাত্রী নন। নিজের জয়ের পর কঙ্গনা বিএমসিকে সোজা সাপটা ‘ভিলেন’ বলে তোপ দাগেন, ঠিক যেমনটা সুশান্ত সিং মারা যাওয়ার পর সঞ্জয় দত্তের ড্রাগ অ্যাডিকশন নিয়ে সোচ্চার হয়েছিলেন। দেখুন কিছুদিন আগের ভিডিও।

https://www.youtube.com/watch?v=7LbaVqCCKVc&ab_channel=BollywoodMirchii

whatsapp logo
Advertisements
Avatar
HoopHaap Digital Media