হাঁটুর বয়সী ছেলের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ গৃহবধূ, দরজা বন্ধ করে দেখুন উল্লুর এই ওয়েব সিরিজ
আগেকার দিনে নিষিদ্ধ সিনেমা টেলিভিশনে অনেক রাত্রিবেলা দেওয়া হতো। তখন সকলে ঘুমিয়ে পড়তো, তখনই মানুষ এই ধরনের নিষিদ্ধ সিনেমা গুলি তারিয়ে তারিয়ে উপভোগ করতো। করোনার সময় যখন গোটা পৃথিবী একেবারে ঘরের মধ্যে বন্দি হয়েছিল। তখন মানুষ বিনোদনের জন্য ওয়েব প্ল্যাটফর্মকে কাজে লাগিয়েছিলেন। বিভিন্ন ওয়েব মিডিয়াতে অনেক সিরিজ রিলিজ হয়েছে, আর যার রস চেটেপুটে আস্বাদন করেছে দর্শক মহল। সেই রীতিটাই এখনো রয়ে গেছে। যতই সিনেমা হলে গিয়ে সিনেমা দেখুক না কেন বাড়িতে বসে সিরিজ দেখার যে একটা আলাদাই মজা রয়েছে, তা কিন্তু দর্শকরা ইতিমধ্যেই বুঝে গেছেন।
কখনোই এই ওয়েব সিরিজগুলো সকলের সামনে দেখবেন না। তবে অবশ্যই আপনার প্রাইভেসি লাগবে। এই ধরনের ওয়েব সিরিজ গুলোকে দেখার জন্য কারণ ওয়েব সিরিজগুলোতে মাত্রা অতিরিক্ত শরীরী খেলা দেখানো হয়েছে, যা কিন্তু বড়দের সামনে বা ছোটদের সামনে একেবারেই আপনি দেখতে পারবেন না। তাইতো সম্প্রতি বোল্ড ওয়েব সিরিজ নিয়ে চর্চা কিছু কম হয় না, বিভিন্ন ওয়েব প্ল্যাটফর্ম যেমন উল্লু, প্রাইম শর্টস, সিনে প্রাইমতে শারীরিক সম্পর্ককে কেন্দ্র করে অনেক গল্প নিয়ে সিরিজ, রিলিজ করা হয়, যা দেখে দর্শক মহলের মধ্যে উন্মাদনার শেষ থাকেনা। উন্মাদনাকে বাঁচিয়ে রাখতেই এই ওয়েব সিরিজগুলো শুরু করা হয়েছে। যা দেখে নতুন প্রজন্ম রীতি মতন পাগল হয়ে যাচ্ছে।
বর্তমান প্রজন্ম তাদের প্রত্যেকের হাতেই এখন একটা করে অ্যান্ড্রয়েড ফোন থাকে। আর আমাদের অতিরিক্ত ব্যস্তময় জীবনে যখন টেলিভিশনের সিনেমা দেখার সময় থাকে না। ঠিক সেই সময় রাতে যদি একটা মুঠোফোন থাকে, তাহলেই কিন্তু আমাদের সেই সমস্যার সমাধান হয়ে যেতে পারে। তাইতো বর্তমান প্রজন্ম অনেক অংশে ঝুঁকছে, এই মুঠোফোনের মাধ্যমে OTT প্ল্যাটফর্মে ঘোরাঘুরি করতে। অবশ্যই এই সিরিজগুলো দেখতে গেলে আপনাকে প্রাইভেসি মেইনটেইন করতে হবে।
উল্লু তে ‘সাহাদ টু ‘ রিলিজ হয়েছে। এখানে দেখা যাচ্ছে, এক নারী তার স্বামীর সঙ্গে কিছুতেই শারীরিকভাবে সুখী হতে পারছেন না। স্বামী ঠিক যতটা ভাবে তাকে শারীরিকভাবে সুখী করতে চাইছেন তিনি কিন্তু আসল সময় গিয়ে একেবারে হেরে যাচ্ছেন। কিন্তু তাদের এই পুরো বিষয়টা দরজার বাইরে বা দেওয়ালের বাইরে দেওয়াল ফুটো করে এক যুবক খেয়াল করতে থাকেন।
দেখে দেখেই তিনি নিজের মধ্যেও সেই শারীরিক চাহিদা অনুভব করতে থাকেন। তারপরে সেই নারীর সঙ্গে তার একটা অবৈধ সম্পর্ক শুরু হয়। কিন্তু হঠাৎই সে লক্ষ্য করে সে তার গোপনাঙ্গে আঘাত পেয়েছেন, তারপরেই সেই গৃহবধূ তার জন্য মধু নিয়ে আসে এবং তার চিকিৎসা করতে থাকেন। পুরো গল্পটার মধ্যে মধুর একটা বিশেষ ভূমিকা দেখতে পাওয়া যায়, তাই তো মধু দিয়েই এই গল্পের এমন নামকরণ করা হয়েছে।
ছেলেটি গৃহবধূ চলে যাবার পরে খেয়াল করেন, তার বাড়িতে কতগুলি গোলাপ গাছের কাঁটা পড়ে রয়েছে। অর্থাৎ বোঝাই যাচ্ছে, গৃহবধূ ছলে বলে কৌশলে গোলাপ কাঁটা তার কোন ভাবে তার পোশাকে রেখে দিয়েছিল, যার ফলে সে গোপনাঙ্গে ব্যথা পায়। কিন্তু তারপরে কি হয় তা দেখার জন্য আপনাকে পুরো ওয়েব সিরিজ লক্ষ্য করতে হবে। গত বছর সেপ্টেম্বর মাসে রিলিজ হয়ে গেছে এই ওয়েব সিরিজ।