Warning: imagewebp(/usr/local/lsws/www/hoophaap/public_html/wp-content/uploads/2020/11/PicsArt_11-13-03.21.15_8911-1080x1080.webp): Failed to open stream: Permission denied in /usr/local/lsws/www/hoophaap/public_html/wp-includes/class-wp-image-editor.php on line 592

Warning: imagewebp(/usr/local/lsws/www/hoophaap/public_html/wp-content/uploads/2020/11/PicsArt_11-13-03.21.15_8911-1080x1080.webp): Failed to open stream: Permission denied in /usr/local/lsws/www/hoophaap/public_html/wp-includes/class-wp-image-editor.php on line 592

Warning: imagewebp(/usr/local/lsws/www/hoophaap/public_html/wp-content/uploads/2020/11/PicsArt_11-13-03.21.15_8911-1080x1080.webp): Failed to open stream: Permission denied in /usr/local/lsws/www/hoophaap/public_html/wp-includes/class-wp-image-editor.php on line 592
Hoop Life

মুখে ছুলির দাগ দূর করুন ঘরোয়া উপাদান দিয়ে

মুখের মধ্যে ছুলির দাগ নিয়ে অনেকেই নানান সমস্যায় পড়েন। কিন্তু আপনি কি জানেন বাজারচলতি নামি দামি ক্রিম ছাড়াও কতগুলি ঘরোয়া প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহারে ছুলির দাগ একেবারে চলে যেতে পারে? জেনে নিন কি প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করে আপনি ছুলির দাগ থেকে রেহাই পেতে পারেন।

১) টক দই: ঘরোয়া উপাদান হিসেবে টক দই অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান। এটি রূপচর্চায় ভীষণ উপকারী উপাদান। মুখে যারা দীর্ঘদিন ধরে ছুলির সমস্যায় ভুগছেন তারা প্রতিদিন এক চামচ টক দই যদি ছুলির উপরে লাগাতে পারেন তাহলে কিছুদিন পরে ছুলির দাগ একেবারে গায়েব হয়ে যায়।

২) অ্যালোভেরা: ত্বকের জন্য অ্যালোভেরা হলো ভীষণ ভালো একটি উপাদান। অ্যালোভেরা গাছের পাতা থেকে রস বার করে প্রতিদিন রাতে শুতে যাওয়ার সময় ছুলির দাগের ওপরে লাগিয়ে রাখুন। এমন কিছু দিন করলে ছুলির দাগ আস্তে আস্তে হালকা হয়ে যাবে।

৩) রসুন তেল: চার চামচ নারকেল তেল এবং এক কোয়া রসুন ভালো করে ফুটিয়ে নিয়ে ছেঁকে তৈরি করে রাখুন রসুন তেল। প্রতিদিন রাতে শুতে যাবার সময় এই তেলটি ছুলির দাগের ওপরে লাগিয়ে রাখুন।

৪) এক চামচ দারচিনির গুঁড়ো, এক চামচ মধু ভাল করে মিশিয়ে নিয়ে ছুলির দাগের ওপরে লাগিয়ে রাখুন। কিছুক্ষণ পরে ঠান্ডা জলে মুখ ধুয়ে ফেলুন।

উপরের এই চারটি উপাদানের মধ্যে যেকোনো একটি উপাদান নিয়মিত ব্যবহার করলে ছুলির দাগ থেকে নিরাময় পাওয়া যাবে। এরপরেও যদি ছুলির সমস্যায় ভুগতে থাকেন তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

Related Articles