whatsapp channel

রাজকীয় খাবারে পরিপূর্ণ সৌরভ-ত্বরিতার বৌভাত, অনুষ্ঠানের মেনু ফাঁস করলেন অভিনেত্রী সন্দীপ্তা

সম্প্রতি হয়ে গিয়েছে অভিনেতা সৌরভ ও অভিনেত্রী ত্বরিতার বিবাহ। ইতিমধ্যে শেষ হয়ে গিয়েছে তাদের রিসেপশন পার্টিও। আর সেখানে সৌরভের আত্মীয়রা এখন আমারও আত্মীয় বলে জাহির করলেন অভিনেত্রী সন্দীপ্তা সেন। একটি…

Avatar

HoopHaap Digital Media

সম্প্রতি হয়ে গিয়েছে অভিনেতা সৌরভ ও অভিনেত্রী ত্বরিতার বিবাহ। ইতিমধ্যে শেষ হয়ে গিয়েছে তাদের রিসেপশন পার্টিও। আর সেখানে সৌরভের আত্মীয়রা এখন আমারও আত্মীয় বলে জাহির করলেন অভিনেত্রী সন্দীপ্তা সেন। একটি সংবাদমাধ্যমকে তিনি জানান, ‘আমি রিসেপশনে একটু দেরি করেই পৌঁছলেও আড্ডায় একটুও ঘাটতি পড়েনি। সবার সঙ্গে চুটিয়ে আড্ডা দিয়েছি। এতদিন ধরে সৌরভ আর ত্বরিতাকে চিনি তাই ওদের আত্মীয়রা এখন আমার আত্মীয় হয়ে গিয়েছে! আমার তো ত্বরিতার স্কুলের বন্ধুদের সঙ্গেও বন্ধুত্ব আছে। রিসেপশনে সাধারণত নাচগান হয় কিন্তু সেদিন শুধু আড্ডা দিয়েছি। আসলে এতদিন ধরে এত মজা করেছি এখন মনে হচ্ছে খুব তাড়াতাড়ি দিনগুলো কেটে গেল, আবার সেই পুরোনো জীবন, যে যার কাজে ব্যস্ত!

ত্বরিতা-সৌরভের বিয়ে হয়েছিল ‘উত্তীর্ণ’তে। রিসেপশনও সেখানে হল। আগের দিনের থেকে কিছুটা আলাদা করে সাজানো হয়েছিল জায়গাটা। কাঠের ফ্রেমে রং-বেরঙের মাদুর দিয়ে পিলার গুলোতে আটকানো হয়েছিল। এ ছাড়াও রং-বেরঙের ফুল আর আলো তো ছিলই। শুধু তাকিয়ে দেখতে ইচ্ছা করছিল সব কিছু। এবার ফেরা যাক নতুন বর-কনের রিসেপশনের লুক নিয়ে। বিয়ের দিন তাদের কে তো ভাল লাগছিলই। কিন্তু সে দিন যেন চোখ ফেরানো যাচ্ছিল না তাদের! বিশেষ করে ত্বরিতাকে সোনালি রঙের লেহেঙ্গা-শাড়িতে অসাধারণ দেখাচ্ছিল! বউয়ের সঙ্গে রং মিলিয়ে পোষাকে অভূতপূর্ব লাগছিল সৌরভকেও, এক্কেবারে রাজপুত্তুর! অনেক ছবি তুলেছি কিন্তু একটাও ফোনে নয় সব দামী ক্যামেরায়।

তবে সন্দীপ্তার কাছে বিয়ে বাড়ির খাবারটাই বেশি প্রিয়। রিসেপশনের হাইলাইটও হয়েছে খাওয়াদাওয়ার বিষয়টিও। মেনু তে ছিল, মাটন কিমা, বেবি নান, চিকেন লেগপিস। পিস পোলাও, সঙ্গে মাটন কষা। ব্যাপারটা জাস্ট জমে ক্ষীর হয়ে গিয়েছিল! কিন্তু বেস্ট ছিল লাউ পাতা দিয়ে ভেটকি পাতুরি। আহা কী খেলাম, জন্ম-জন্মান্তরে ভুলিব না, ডেসার্টের মধ্যে ছিল, নলেন গুড়ের সুফলে গরম গরম মালপোয়া। মালপোয়াটা মুখে দিতেই গলে যাচ্ছিল। আর সুফলে যেন মুখের মধ্যে পিয়ানো বাজাচ্ছিল। এগুলোর সঙ্গেই ছোট্ট ছোট্ট হাড়িতে নলেন গুড়ের আইসক্রিম দিচ্ছিল। কী কিউট লাগছিল দেখতে! আর সঙ্গে ছিল পানের স্টল। সবার শেষে একটাই কথা বলব, ‘ওদের নতুন জীবন শুরু হোক আনন্দ দিয়ে। একসঙ্গে ভালবাসায় থাকুক ওরা।’

 

View this post on Instagram

 

A post shared by SANDIPTA SEN (@sandiptasen)

whatsapp logo
Avatar
HoopHaap Digital Media