Hoop Life

Lifestyle: অর্থনৈতিক সমস্যায় জেরবার, বাড়ির এই কোণায় রাখুন একটি মোমবাতি, মিলবে ফল

বাড়ির প্রতিটি কোণ যেন আলোকিত হয়ে থাকে। কোনো জায়গায় যেন অন্ধকার না থাকে, অন্ধকার মানেই সেই জায়গাটি নেগেটিভ শক্তি ভিড় করে। তাই নেগেটিভ শক্তিকে একেবারেই বাসা বাঁধতে দেওয়া যাবে না। অন্ধকার জায়গা যদি থাকে তাহলে অবশ্যই সেখানে একটি মোমবাতি জ্বালিয়ে দিন। বাস্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, একটি মোমবাতি আপনার ঘরে পজিটিভ এনার্জি নিয়ে আসবে তাই যদি আপনি মানসিকভাবে শান্তিতে এবং সুস্থ ভাবে থাকতে চান, তাহলে অবশ্যই মেনে চলুন মোমবাতির বাস্তব। তবে আমরা অনেক সময় কিছু না ভেবেচিন্তে নানান রঙের মোমবাতি নানান কোণায় লাগিয়ে ফেলি বা জ্বালিয়ে দি, এটি কিন্তু বাস্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এটি একেবারেই করা উচিত নয়। তাই যা করবেন বাস্তু নিয়ম মেনে করুন। দেখবেন, আপনি সমস্ত সমস্যা থেকে নিজেকে মুক্তি দিতে পেরেছেন। আমাদের Hoophaap এর পাতায় যদি দেখে ফেলুন, কিভাবে একটি মোমবাতি আপনার জীবন পাল্টে যেতে পারে।

১) অর্থনৈতিক সম্পদ বৃদ্ধি যদি পেতে চান বা নিজেকে যদি সম্পদশালী করে তুলতে চান, তাহলে অবশ্যই ঘরে হালকা সবুজ রংয়ের মোমবাতি জ্বালান। এই হালকা সবুজ রঙের মোমবাতি আপনার জীবনকে অনেকটা পাল্টে দেবে। ছোটো ছোটো ছেলে মেয়েদের আশা আকাঙ্ক্ষা পূর্ণ হবে। তবে অবশ্যই যেখানে সেখানে এই মোমবাতি রাখলে কাজ হবে না, আপনাকে রাখতে হবে পূর্ব দিকে। সৌভাগ্য বৃদ্ধি করতে পূর্ব দিকে একটি সবুজ রঙের মোমবাতি জ্বালান।

২) বাড়ি পশ্চিম দিকে একটি সাদা রংয়ের মোমবাতি রাখতে পারেন এটি বিশ্বাস করা হয়। পশ্চিম দিকে ধাতুর প্রভাব অনেক বেশি থাকে আর ধাতুর সঙ্গে সাধারণ অত্যন্ত ভালোভাবে যায়, তাই বাড়িতে সুখ আর আনন্দ যদি নিয়ে আসতে চান, তাহলে অবশ্যই বাড়ির পশ্চিম দিকে একটি সাদা রঙের মোমবাতি জ্বেলে দিন।

৩) তবে শুধুমাত্র পশ্চিম দিকে নয় বাড়ির উত্তর-পশ্চিম দিকেও কিন্তু সাদা রংয়ের মোমবাতি জ্বালাতে পারেন।

৪) দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে একটি হলুদ রংয়ের মোমবাতি জ্বালাতে পারেন এই দক্ষিণ-পশ্চিম দিকটির অত্যন্ত শুভ। তাই এই দিকে আপনি যদি হলুদ রঙের মোমবাতি জ্বালান তাহলে দেখবেন আপনার জীবন কতটা সুন্দর হয়ে গেছে।

৫) ঈশান কোণে অথবা উত্তর-পূর্ব দিকে সাদা রংয়ের মোমবাতি জ্বালাতে পারেন। তবে খেয়াল রাখবেন কোনো দিকেই যেন কালো রঙের মোমবাতি না জ্বালানো হয়।

Disclaimer: বাস্তুবিদদের পরামর্শ ও মতামতের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি লেখা হয়েছে। ব্যক্তিবিশেষে এর ফল ভিন্ন হতে পারে।

Related Articles