Arpita Mukherjee: রাজকীয় খানাপিনা ছেড়ে জেলে কি কি খেতে হচ্ছে অর্পিতা মুখোপাধ্যায়কে
এতদিন চলেছে পাঁঠার মাংস, পদ্মার ইলিশ, দামী চালের ভাত, ড্রাই ফ্রুট, ব্ল্যাক কফি, দামী দামী ফল ইত্যাদি ইত্যাদি। সেই জন্যেই একেক জন প্রস্থে কেবল বেড়েই চলেছিলেন। যেই অর্পিতা একটা সময় ছিপছিপে তরুণী ছিলেন, সেই অর্পিতাকে এখন দেখলে বোঝার উপায় নেই এই সেই অভিনেত্রী যিনি কিনা খুচরো কাজ করেছেন সিনেমায়।যাইহোক, রোজ ড্রাই ফ্রুট, কফি পান করা অর্পিতা এখন ঠিক কি কি খাচ্ছেন? আলিপুরের কেন্দ্রীয় সংশোধনাগার (Alipore Jail) তাকে ঠিক কি কি খাবার পরিবেশন করছে?
অর্পিতার (Arpita Mukherjee) ওজন আগের তুলনায় অনেকটা বেড়ে গেলেও এখন তার ভাগ্যে জুটছে লিকার চা আর ক্রিম ক্রেকার বিস্কুট। সারাদিন থাকছে ভাত, রুটি, ডাল, সবজি। নেই কোনো ফল, ড্রাই ফ্রুটস তো দূর দূর পর্যন্ত নেই।
আলিপুর জেলের ২ নম্বর ঘরে রয়েছে পার্থ ঘনিষ্ঠ অর্পিতা মুখোপাধ্যায়। আদালতের নির্দেশে তাঁকে বাড়তি নজরদারিতে রাখা হয়েছে। তার সমস্ত খাবার এবং জল পরীক্ষা করে তবেই দেওয়া হচ্ছে তাকে। যদিও বন্দী দশার প্রথম রাতে কিছুই খাননি তিনি।
ইডি’র আধিকারিকরা খুব শীঘ্র পার্থ ও অর্পিতার সঙ্গে পুনরায় আলাদা আলাদা জেরায় বসবেন। মুখোমুখি জেরায় পার্থ একেবারে অর্পিতাকে চেনেন না বলে দাবি করেছেন। অন্যদিকে অর্পিতা জানিয়েছেন যে তিনি যা যা বলার ইডি কে জানিয়ে দিয়েছেন এবং পরিষ্কার জানিয়েছেন যে ওই ৫০ কোটি টাকা তার নয়।তবে, এখনও পর্যন্ত, ইডি বের করতে পারেনি ওই টাকা কার। বর্তমানে, ইডি ও গোটা বাংলার প্রশ্ন ওই টাকা কার বা কাদের?