Hoop Food

অতি সুস্বাদু কুমড়োর দুটি চটজলদি রেসিপি শিখে নিন

কুমড়ো খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণ ভালো। বিশেষ করে যাদের চোখের সমস্যা রয়েছে তারা নিয়মিত কুমড়ো সেদ্ধ খেতে পারেন। কুমড়োর তরকারি রুটি দিয়ে অথবা ভাত দিয়ে খেতে ও মন্দ লাগে না কিন্তু বাড়িতে যে সমস্ত বাচ্চারা, বড়রা কমলো খেতে চান না, তাদের জন্যও রইলো অসাধারণ দুটি কুমড়োর রেসিপি।

১) কুমড়োর ভর্তা –

উপকরণ-
কুমড়ো ৫০০ গ্রাম
পেঁয়াজ কুচি ২ টেবিল চামচ
রসুন কুচি ৪ টেবিল চামচ
শুকনো লঙ্কা স্বাদমতো
সরষের তেল ১ কাপ
কাঁচা লঙ্কা কুচি স্বাদমতো
নুন মিষ্টি স্বাদ মত
ধনেপাতা কুচি ১ কাপ

প্রণালী –
কড়াইতে সরষের তেল গরম করে তাতে পেঁয়াজ কুচি রসুন কুচি শুকনো লঙ্কা দিয়ে ভালো করে ভাজা ভাজা করে নিতে হবে। কুমড়ো আগে থেকে সেদ্ধ করে নিয়ে রাখতে হবে। এরপর এর মধ্যে সেদ্ধ করা কুমড়ো হাতে ভালো করে চটকে দিয়ে ভালো করে নাড়াতে হবে। ভালো করে নাড়ানো হয়ে গেলে জল শুকিয়ে গেলে নুন, মিষ্টি স্বাদ মত কাঁচা লঙ্কা কুচি দিয়ে ওপরে ধনেপাতা কুচি ছড়িয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন মিষ্টি কুমড়ার ভর্তা।

২) কুমড়োর ঝাল

উপকরণ –
কুমড়ো ৫০০ গ্রাম
সরষে বাটা ২ টেবিল চামচ
পোস্ত বাটা ১ টেবিল চামচ
তিল বাটা ১ টেবিল চামচ
কালোজিরে ১ চা চামচ
লঙ্কা বাটা স্বাদমতো
সরষের তেল ৫ টেবিল চামচ
নুন মিষ্টি স্বাদমতো

প্রণালী –
কড়াইতে সরষের তেল গরম করে তাতে কালো জিরে, কাঁচা লঙ্কা ফোঁড়ন দিয়ে তার মধ্যে ঝুরি ঝুরি করে কেটে রাখা কুমড়ো দিয়ে দিতে হবে। এরপর এর মধ্যে এক একেক করে সরষে বাটা,পোস্ত বাটা,তিল বাটা, লঙ্কা বাটা দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে। কষানো হয়ে গেলে নুন মিষ্টি স্বাদ মত দিয়ে সামান্য উষ্ণ গরম জল দিয়ে ঢাকা দিয়ে রাখতে হবে। ঢাকা খুলে গরম গরম পরিবেশন করুন কুমড়োর ঝাল।

Related Articles