Trina Saha: খড়কুটো শেষে ম্লান মুখে যা বললেন তৃণা সাহা
আরও একটি উইকেট পতন হতে চলেছে লীনা গঙ্গোপাধ্যায়ের। স্টার প্লাসে একটা সময় রমরমিয়ে চলতো গুনগুনের গল্প। এবারে শেষ হতে চলেছে সেই অধ্যায়। টানা দুই বছর দর্শকদের মনোরঞ্জন করে চলেছে গোটা খড়কুটো পরিবারে।এবার একেবারে শেষের দিকে ধারাবাহিক। সম্ভবত, আগামী বুধবার শেষ সম্প্রচার হবে।
একটা সময় বেঙ্গল টপার হত খড়কুটো গল্প। কিন্তু, অন্যান্য ধারাবাহিকের প্রতিযোগিতায় খড়কুটোর মান কমতে থাকে। টিআরপি (TRP) র নিরিখে এখন এই ধারাবাহিকের নম্বর খুবই কম। সেই জন্যেই কি শেষ হচ্ছে লীনা গঙ্গোপাধ্যায়ের খড়কুটো? নাহ্, এসব বিতর্কে না গিয়ে বরং দেখে নেওয়া যাক এই গল্পের প্রধান চরিত্র গুনগুন কী বলছেন।
যেহেতু ধারাবাহিক শেষের মুখে তাই সংবাদমাধ্যমের সামনে নিজের দুই বছরের জার্নি নিয়ে অকপট অভিনেত্রী। হিসেব মতন, এই ধারাবাহিক চলাকালীন গুনগুন ওরফে তৃণা সাহা বেশি জনপ্রিয় হয়েছেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় তার ফ্যানদের সংখ্যা বেড়েছে, বিয়েও করেছেন টেলি পাড়ার অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেতাকে, নিজেদের প্রোডাকশন হাউজ খুলেছেন, পাশাপাশি অভিনয় চলাকালীন হারিয়েছেন পর্দার বাবা অভিষেক চট্টোপাধ্যায়কে।
View this post on Instagram
অভিনেত্রীর কথায় এই গুনগুন চরিত্রটা অনেক কিছু দিয়েছে তাকে। এতেই মন খারাপ তার। এত কিছু একটা চরিত্র দিতে পারে! দর্শকরা ভালোবেসেছে, আশীর্বাদ করেছে, আবার ঘৃণা করছে কখনও সমালোচনা করেছে। আসলে যার শুরু আছে তাঁর শেষও আছে। তবে পরিবার থেকে বিচ্ছেদের অনুভূতিটা অন্তর থেকে অনুভব করতে পারছেন বলে জানান তৃণা সাহা।প্রসঙ্গত, এই মুহূর্তে তৃণাকে দর্শক পেয়েছেন ‘ডান্স ডান্স জুনিয়র’-এ। এছাড়াও মহালয়ার শ্যুটিং নিয়েও বেশ ব্যস্ত তিনি। তবে, খড়কুটো’র শ্যুটিং শেষে মিষ্টি মুখ করতে ভোলেনি গোটা টিম। বিদায় যাত্রায় গুনগুন, সৌজন্য, পটকা সহ বাকি শিল্পীদের পাতে ছিল বাসমতি চালের ভাত, ইলিশের মাথা দিয়ে ডাল, মটন, আর মিষ্টি।