হাসপাতালে বন্ধ ন্যায্য মূল্যের ওষুধের দোকান, বিপাকে রোগী এবং রোগীর পরিবার
আর জি কর হাসপাতালের ঘটনায় সমগ্র দেশ ভীষণভাবে অশান্ত হয়ে রয়েছে। ডাক্তারের ওপর অত্যাচারের ফলেই তার মৃত্যু এই নিয়ে দেশের কোণায় কোণায় মহিলারা গর্জন তুলছেন, তারা বলছেন যে, জায়গায় জায়গায় চলছে অবস্থান বিক্ষোভ। বিক্ষোভে সামিল হয়েছেন, বহু চিকিৎসক, যার ফলে বন্ধ হয়ে গেছে ওপিডি থেকে শুরু করে একের পর এক এমারজেন্সি বিভাগ, যার ফলে দেশ সমস্যায় পড়েছেন রোগী এবং তার পরিবারের লোকজনেরা।
রোগী এবং রোগীর পরিবারকে আরো খানিকটা চিন্তায় ফেলেছে সেটা হল ওষুধের দোকান, একটা পর একটা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে, যাকে বলে গোদের ওপর বিষফোঁড়া। ফলে বেজায় সমস্যায় পড়েছেন সাধারণ মানুষ। হ্যাঁ, ঠিকই শুনেছেন, শুনতে হয়তো একটু অবাক লাগছে যে ওষুধের দোকান কেন বন্ধ হয়ে যাচ্ছে? এবার চলুন পড়ে ফেলুন আমাদের প্রতিবেদন।
একের পর এক বন্ধ হচ্ছে বহু ওষুধের দোকান, বন্ধ হয়ে যাচ্ছে ওষুধের দোকানগুলো, শুনে অনেকেই অবাক হয়ে যাচ্ছেন, কিন্তু কেন যে কারণে রোগীদের মধ্যে চড়া দামে ওষুধ কিনতে বাইরে যেতে হচ্ছে, বাঁকুড়া থেকে শুরু করে বীরভূম দিনহাটার হাসপাতাল গুলিতে ন্যায্যমূল্যের ওষুধের দোকান একেবারে বন্ধ হলে ওষুধ না পেয়ে আবার জায়গায় জায়গায় বিক্ষোভ করতে শুরু করে দিয়েছে। জানানো হয়েছে যে, ১৪ ই আগস্ট টেন্ডার শেষ হয়ে গেছে, আর তার জন্যই ওষুধের দোকানগুলি বন্ধ হয়ে গেছে।
এই খবরে মাথায় হাত সাধারণ মানুষের –
সাধারণ মানুষের জন্য রাজ্য সরকারের তরফ থেকে নানান রকম পরিকল্পনা চলছে, লক্ষ্মীর ভান্ডার থেকে শুরু করে কন্যাশ্রী, রূপশ্রী, পথশ্রী শহর নানান রকম প্রকল্প ঠিক তেমনি আজ থেকে কয়েক বছর আগে ন্যায্য মূল্যের ওষুধের দোকান চালু করার করা হয়েছিল, সরকারের তরফ থেকে ২০১২ সালের রাজ্যের অধিকাংশ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল। এই দোকানগুলি থেকে ৫০% বেশি ছাড়ে ওষুধ কিনতে পারতেন সাধারণ মানুষ। তবে এবার টেন্ডার না মেলায় যত সমস্যা হয়েছে৷