Warning: imagewebp(/usr/local/lsws/www/hoophaap/public_html/wp-content/uploads/2022/11/ঐন্দ্রিলা-শর্মা-০০-720x720.webp): Failed to open stream: Permission denied in /usr/local/lsws/www/hoophaap/public_html/wp-includes/class-wp-image-editor.php on line 592

Warning: imagewebp(/usr/local/lsws/www/hoophaap/public_html/wp-content/uploads/2022/11/ঐন্দ্রিলা-শর্মা-০০-720x720.webp): Failed to open stream: Permission denied in /usr/local/lsws/www/hoophaap/public_html/wp-includes/class-wp-image-editor.php on line 592

Warning: imagewebp(/usr/local/lsws/www/hoophaap/public_html/wp-content/uploads/2022/11/ঐন্দ্রিলা-শর্মা-০০-720x720.webp): Failed to open stream: Permission denied in /usr/local/lsws/www/hoophaap/public_html/wp-includes/class-wp-image-editor.php on line 592
Bengali SerialHoop PlusHoop Trending

Aindrila Sharma: পরপর দশবার হার্ট অ্যাটাক, মৃত্যুর আগে শেষ কয়েক ঘন্টা কেমন কেটেছিল ঐন্দ্রিলার!

রবিবারই থেমে গেল লড়াই। মেয়েটা আর পারল না মৃত্যুর বিরুদ্ধে লড়তে। শেষমেষ জিতেই গেল ক্যানসার। ইহলোক ছেড়ে পরলোকে পাড়ি দিলেন অভিনেত্রী ঐন্দ্রিলা শর্মা (Aindrila Sharma) রবিবার দুপুরেই দুঃসংবাদে ভেঙে পড়লেন সব্যসাচী (Sabyasachi Choudhury)। পারলেন না তিনি কাছের মানুষটিকে ঘরে ফেরাতে। গতকাল থেকেই হাসপাতালে কেটেছে উদ্বেগের প্রহর। একের পর এক হার্ট এটাক। ঠিক কি ঘটেছিল মৃত্যুর শেষ সময়টায়?

শনিবার সন্ধ্যায় হাসপাতাল থেকে খবর আসে, ভালো নেই ঐন্দ্রিলা। কারণ শনিবার দুপুর থেকেই আর চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছিলেন না ২৪ বছরের মেয়েটা। রাখা হয়েছিল ভেন্টিলেশনে। দেওয়া হয়েছিল সিপিআর সাপোর্টও। কিন্তু কোনো কিছুতেই যেন কিছু কাজ হচ্ছিল না। বিকেল থেকেই হাসপাতালে শুরু হয় উদ্বেগের প্রহর। করিডোরে শুরু হয় ডাক্তার নার্সদের ব্যস্ততা। ক্রমশ শারীরিক অবস্থার অবনতি শুরু হয় ঐন্দ্রিলার। সন্ধ্যে থেকেই ফের হৃদরোগে আক্রান্ত হন অভিনেত্রী। রাতভর চলে উদ্বেগের প্রহর। হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, শনিবার সন্ধ্যে থেকে পরপর ১০ বার হার্ট এটাক হয় ঐন্দ্রিলার। তারপরেই চিকিৎসকরা আশা ছেড়ে দেন। শেষমেষ রবিবার দুপুর ১২ টা ৫৯ নাগাদ শেষ হয় সমস্ত লড়াই। নিস্তেজ হয়ে পড়ে ঐন্দ্রিলার শরীর।

তবে শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত আশা ছাড়েন নি একটি মানুষ। টানা ২০ দিন যার কেটে গেছে হাসপাতালের বেঞ্চে। মানুষটি আর কেউ নন, ঐন্দ্রিলার কাছের বন্ধু সব্যসাচী চৌধুরী। খুব চেয়েছিলেন এবারের লড়াইটা জিতে ফিরে আসুক ঐন্দ্রিলা। সেই কথা জানিয়েও ছিলেন সমাজমাধ্যমে। পারলেন না তিনিও। এর আগে শনিবার সন্ধ্যেতেই সব্যসাচী চৌধুরী ফেসবুক থেকে ঐন্দ্রিলা সম্পর্কিত সমস্ত পোস্ট ডিলিট করেন। তার কারণ নিয়ে কাটাছেঁড়া হলেও আশঙ্কা একটা থেকেই গিয়েছিল ভেতর ভেতর। সেটাই সত্যি হল রবিবার।

প্রথম ২০১৫ সালে ক্যানসার থাবা বসায় ঐন্দ্রিলার শরীরে। তারপর ২০২১ আরও একবার তিনি ক্যানসার আক্রান্ত হন। দুবারই ক্যানসারকে হারিয়ে, কেমোথেরাপি করিয়ে সুস্থ হয়ে ওঠেন ঐন্দ্রিলা। তবে এবারের লড়াইটা আর জেতা হল না তার। ক্যানসারের কাছে হেরেই গেলেন ঐন্দ্রিলা।

Related Articles