Recipe: অতি সুস্বাদু ‘মেথি পালং পনির’ বানানোর রেসিপি শিখে নিন
যদিও এখন মেথি শাক বাজারে খুব বেশি পরিমাণে পাওয়া যায় না, সেক্ষেত্রে কাসুরি মেথি ব্যবহার করতে পারেন। কিন্তু যদি ফ্রেশ মেথি শাক পান, তাহলে অবশ্যই এই রেসিপিটি একবার করে দেখুন, দেখবেন বাড়িতে অতিথি এলে কিংবা নিজেদের মুখের স্বাদ বদলাতে ভাত, রুটি, পরোটা সঙ্গে একেবারে জমে যাবে এই অসাধারণ রেসিপি। বাজারে এখনও সহজেই পালং শাক পাওয়া যায় তবে একটু বেশি দাম দিয়ে কিনতে হয়। মেথি শাক, পালং শাক এবং পনির তিনটি খাবারই কিন্তু আপনার স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণ ভালো।
উপকরণ –
পনির ৫০০ গ্রাম
পালং শাক এক আঁটি
মেথি শাক এক আঁটি
লঙ্কা বাটা
আদা বাটা ২ টেবিল চামচ
টমেটো বাটা ৩ টেবিল চামচ
ধনেপাতা বাটা ৩ টেবিল চামচ
হলুদ গুঁড়ো ১ চা চামচ
লঙ্কা গুঁড়ো স্বাদমতো
কাশ্মীরি লঙ্কা গুঁড়ো ১ চা চামচ
আমচুর পাউডার ১ চা চামচ
নুন, মিষ্টি স্বাদ মত
গোটা জিরে ১ টেবিল চামচ
শুকনো আদা গুঁড়ো ১ টেবিল চামচ
কুচি করা ক্যাপসিকাম একটি
সরষের তেল ১ টেবিল চামচ
মাখন এক টেবিল চামচ
প্রণালী- কড়াইতে সরষের তেল গরম করে গোটা জিরে শুকনো লঙ্কা পড়ুন দিতে হবে। ইতিমধ্যে মিক্সিতে মেথি শাক, পালং শাক এবং আদা ভালো করে পেস্ট করে নিতে হবে। কড়াই এর মধ্যে এই পেস্ট দিয়ে ভালো করে মাখা মাখা করে নিতে হবে। পনির সামান্য নুন গরম জলে ভাপিয়ে রাখতে হবে। এরপর এই পনিরগুলো কড়াই এর মিশ্রণের মধ্যে দিয়ে ভালো করে নাড়াচাড়া করে নিতে হবে। আমচুর পাউডার, কাশ্মীরি লঙ্কা গুঁড়ো, লঙ্কাগুঁড়ো, হলুদ গুঁড়ো ধনেপাতা বাটা দিয়ে ভালো করে মাখো মাখো করে নিতে হবে। এরপর টমেটো বাটা দিয়ে দিতে হবে। কুচি করা ক্যাপসিকাম দিয়ে দিতে হবে। শুকনো আদা গুঁড়ো দিয়ে ভালো করে নাড়া চাড়া করে সামান্য গরম জল দিয়ে ঢাকা দিয়ে রাখতে হবে, ঢাকা খুলে ওপরে আবারও একটু ধনেপাতা এবং মাখন দিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন ‘মেথি পালং পনির’।